কুরআন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরার এক অনন্য বার্তা

এপ্রিল ফুল : মুসলিম নিধনের করুণ ইতিহাস

post title will place here

‘রঙের লুটোপুটি আকাশের কাছে

অজানায় প্রতিদিন বাতাসে ওড়ে

স্মৃতির সারমর্ম ফেরি করে; অতঃপর

ঠোঁটের কোণায় মৃত্যুর মৌনতা

শিশিরে মুখরিত ঘাসের বুক

হামাগুড়ি দিয়ে সবুজ শহরে

লতাপাতায় অস্তগামী নির্জনতা।’

কবির কবিতা দিয়েই শুরু করছি আজকের লেখাটি। ইসলামের শাশ্বত সৌন্দর্য ও কল্যাণে আকৃষ্ট হয়ে বিশ্বের দেশে দেশে ইসলামী শাসনব্যবস্থা ক্বায়েমের যে জোয়ার উঠে সেই ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে ইউরোপের মাটিতেও।

অষ্টম শতাব্দীতে স্পেনে ক্বায়েম হয় ইসলামী শাসন। মুসলিমদের নিরলস প্রচেষ্টায় স্পেন জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও সভ্যতার ক্ষেত্রে বিস্ময়কর উন্নতি লাভ করে।

দীর্ঘ ৮০০ বছর একটানা অব্যাহত থাকে এ উন্নতির ধারা। স্পেনের ৮০০ বছরের গৌরবময় মুসলিম শাসনের শেষ অধ্যায়। অর্থসম্পদ, বিত্ত-বৈভবের অঢেল জোয়ার তখন স্পেনে। মুসলিমরা ভোগ-বিলাসে মত্ত হয়ে ভুলে যায় কুরআন-সুন্নাহর শিক্ষা। নৈতিক অবক্ষয় ও অনৈক্য ধীরে ধীরে গ্রাস করে তাদের। এ দুর্বলতার সুযোগ গ্রহণ করে খ্রিষ্টানজগৎ। তারা মেতে ওঠে কুটিল ষড়যন্ত্রে।

সিদ্ধান্ত নেয়, স্পেনের মাটি থেকে মুসলিমদের উচ্ছেদ করতে হবে। এ চিন্তা নিয়েই পর্তুগীজ রাণী ইসাবেলা চরম মুসলিমবিদ্বেষী পার্শ্ববর্তী খ্রিষ্টান সম্রাট ফার্ডিনান্ডকে বিয়ে করে। বিয়ের পরে দুজন মিলে নেতৃত্ব দেয় মুসলিম নিধনের। অন্যান্য খ্রিষ্টান রাজাও এগিয়ে আসে তাদের সহযোগিতায়। চক্রান্ত করে স্পেনের যুবরাজকে হাত করে নেয় তারা। এরপর শুরু হয় তাদের স্পেন থেকে মুসলিম নিধনের অভিযান।

হাজার হাজার নারী-পুরুষকে হত্যা করে, গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়ে উল্লাস করতে করতে ছুটে আসে তারা শহরের দিকে। অবশেষে একদিন সম্মিলিত বাহিনী এসে পৌঁছে রাজধানী গ্রানাডায়।

একদিন টনক নড়ে মুসলিম বাহিনীর। তারা গা ঝাড়া দিয়ে উঠে দাঁড়ায়। মুসলিমদের গা ঝাড়া দিয়ে উঠে দাঁড়াতে দেখেই ভড়কে যায় সম্মিলিত খ্রিষ্টান বাহিনী। শহরের বাইরে দাঁড়িয়ে আল-হামরা মিনারের দিকে লোভাতুর দৃষ্টি মেলে তাকিয়ে থাকে রাজা ফার্ডিনান্ড ও রাণী ইসাবেলা।
কখনো সম্মুখযুদ্ধে মুসলিমদের পরাজিত করতে পারেনি বলে ধূর্ত ফার্ডিনান্ড পা বাড়ায় ভিন্নপথে। প্রথমেই গ্রানাডার আশপাশের সব শস্যখামার জ্বালিয়ে দেয়। আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় শহরের খাদ্য সরবরাহের প্রধান কেন্দ্র ভেগা উপত্যকা। দ্রুত দুর্ভিক্ষ নেমে আসে শহরে। বিপদ যখন প্রকট আকার ধারণ করল, তখন প্রতারক ফার্ডিনান্ড ঘোষণা করল, মুসলিমরা যদি শহরের প্রধান ফটক খুলে দিয়ে নিরস্ত্র অবস্থায় মসজিদে আশ্রয় নেয়, তবে তাদের বিনা রক্তপাতে মুক্তি দেওয়া হবে।

সেদিন ছিল ১৪৯২ খ্রিষ্টাব্দের পহেলা এপ্রিল। দুর্ভিক্ষতাড়িত গ্রানাডাবাসী অসহায় নারী ও মা‘ছূম বাচ্চাদের করুণ মুখের দিকে তাকিয়ে খ্রিষ্টানদের আশ্বাসে বিশ্বাস করে খুলে দেয় শহরের প্রধান ফটক। সবাইকে নিয়ে আশ্রয় নেয় আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদে।

শহরে প্রবেশ করে খ্রিষ্টান বাহিনী মুসলিমদেরকে মসজিদের ভেতর আটকে রেখে প্রতিটি মসজিদে তালা লাগিয়ে দেয়। এরপর শহরের সমস্ত মসজিদে একযোগে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়েনারা। লক্ষ লক্ষ নারী-পুরুষ, শিশু অসহায় আর্তনাদ করতে করতে জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মর্মান্তিকভাবে প্রাণ হারায় মসজিদের ভেতর।

প্রজ্বলিত অগ্নিশিখায় দগ্ধ অসহায় মুসলিমদের আর্তচিৎকারে যখন গ্রানাডার আকাশ-বাতাস ভারী ও শোকাতুর করে তুললো তখন রাণী ইসাবেলা ক্রুর হাসি হেসে বলতে লাগল, “হায়! ‘এপ্রিলের বোকা’। শত্রুর আশ্বাসে কেউ বিশ্বাস করে?” সেই থেকে খ্রিষ্টানজগৎ প্রতিবছর পহেলা এপ্রিল আড়ম্বরের সাথে পালন করে আসছে ‘April Fool’ নামে এপ্রিলের বোকা উৎসব।

কিন্তু খুবই পরিতাপের বিষয় হলেও সত্য যে, আজও মুসলিমরা জানে না প্রতারক খ্রিষ্টানদের এই ন্যক্কারজনক কর্মকাণ্ডের ইতিকথা। প্রতিবছর পহেলা এপ্রিলে অজ্ঞতা ও অশিক্ষার কারণে পাশ্চাত্য দেশগুলোর অনুকরণে হাসি-তামাসায় মেতে ওঠে আমাদের দেশে অনেকে। যেমন— খালি খামের উপর ঠিকানা লিখে চিঠি পোস্ট করে, মিথ্যা টেলিফোন করে, মিথ্যা কথা বলে বিভিন্ন হয়রানিমূলক প্রতারণা করে। এটা নিতান্তই আত্মপ্রবঞ্চনা ও অজ্ঞতার পরিচয়।

অতএব, আসুন! এই বিয়োগান্তক নিষ্ঠুর ঘটনাবলির দিনটির কথা অনুধাবন করে তাদের জন্য মাগফেরাত কামনা করি এবং তুলে ধরি নতুন প্রজন্মের কাছে নির্মম ঘটনার সঠিক ও নির্ভুল তথ্য।

মহিউদ্দিন বিন জুবায়েদ

মুহিমনগর, চৈতনখিলা, শেরপুর।



তথ্যসূত্র :

১. নৈঃশব্দের নিঃসঙ্গ বয়ান, কাব্যগ্রন্থ।

২. ঢাকা সাহিত্য সংস্কৃতিকেন্দ্র কর্তৃক প্রকাশিত লিফলেট।

৩. ইসলামিক ডায়রী, মোহাম্মদ নজরুল খান আল মারুফ।

সাওয়াল জওয়াব

প্রশ্ন (১) : ইবনুসাইয়্যেদ কি দাজ্জাল? আর দাজ্জাল না হলে সে আসলে কে বিস্তারিত জানতে চাই?

প্রশ্ন (২) : জাবের রযিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি সা‘দ ইবনু মু‘আয রযিয়াল্লাহু আনহু-এর মৃত্যুতে আল্লাহ তাআলার আরশ কেঁপে উঠেছিল। এখানে আরশ কাঁপা বলতে কি বুঝানো হয়েছে?

প্রশ্ন (৩) : যে ব্যক্তি নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে গালি দেয় তার বিধান কি? আর তাকে আয়ত্তে আনার আগেই যদি সে তওবা করে, তাহলে তার সেই তওবা গ্রহণ করা হবে কি?

প্রশ্ন (৪) : আমার প্রশ্ন হল নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মি‘রাজে গিয়ে সকল নবী আলাইহিস সালাম-কে নিয়ে ছালাতের ইমামতি করে ছিলেন। তাহলে কি সকল নবী আলাইহিস সালাম কি আসমানে জীবিত আছেন?

প্রশ্ন (৫) :মুহাম্মাদ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যদি গায়েব নাই জানতেন, তাহলে তিনি কীভাবে বদরের যুদ্ধের ফলাফল, আবূ-জাহেলের মৃত শরীর পতিত হওয়ার স্থান আগে থেকেই চিহ্নিত করেছিলেন?

প্রশ্ন (৬) : কোনো দিবস পালন করা বা এ উপলক্ষে বৈধ কোনো আয়োজন করা যাবে কি?

প্রশ্ন (৭) : আদম আলাইহিস সালাম ভারত থেকে ষাট হাজার বার হজ্জ্ব করতে গিয়েছিলেন। এই ঘটনা কি সত্য?

এপ্রিল ফুল : মুসলিম নিধনের করুণ ইতিহাস

পহেলা বৈশাখ : ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি

প্রশ্ন (৮) : আমার বড় ভাই গত ১০ বছর যাবত অসুস্থ। তার সুস্থতার জন্য আমার বাবা-মা ডাক্তার ও জীন ছাড়ানোর কবিরাজ দেখিয়েছে। তাদের বেশির ভাগই তাবিজ ও তেল পড়া দিয়ে থাকে। মাঝে মাঝে কিছুদিন ভালো থাকে।প্রশ্ন হলো, জীন ছাড়ানোর জন্য কবিরাজ দেখানোর ইসলামিক বিধান কী?

প্রশ্ন (৯) : মানুষ মারা গেলে তার কবরের উপর চার পাঁচ দিন রাতে পানি ঢালে। আর তারা বলে যে, এটা ভালো কাজ। এখন প্রশ্ন হলো, এমন কাজ করা কি শরী‘আতসম্মত?

প্রশ্ন (১০) : রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কবরে যাওয়া ও যিয়ারত করা হজ্জ্বের অংশ মনে করলেকি বিদআত হবে?

প্রশ্ন (১১) : ছালাতে মহিলাদের সতর কতটুকু? জনৈক আলেম বলেন, মহিলাদের সতর হচ্ছে— ‘দুই হাত ও মুখমণ্ডল ব্যতীত পুরো শরীর, এমনকি দুই পায়ের পাতাও’। তিনি আরও বলেন, ‘কোনো মহিলা যদি অন্ধকার ঘরে একাকী ছালাত আদায়ের সময় তার হাত এবং মুখমণ্ডলের বাইরে অন্যকিছু অনাবৃত হয়ে যায়, তাহলে তার ছালাত বাতিল হয়ে যাবে’।উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?

প্রশ্ন (১২) : ইমাম যদি রাফঊল ইয়াদাইন না করে,তাহলে মুক্তাদী কি রাফঊল ইয়াদাইন করতে পারবে?

প্রশ্ন (১৩) : ছালাতের প্রথম রাকাআতে সূরা ফাতিহার সাথে সূরা মাঊন পড়ে দ্বিতীয় রাকাআতে সূরা ফাতিহার পর সূরা ফীল পড়লাম। আমার জিজ্ঞাসা হলো, সূরার ধারাবাহিকতা ঠিক না থাকলে সাহু সিজদা দিতে হবে কী?

প্রশ্ন (১৪) : এশার ছালাতের পর বিতর ছালাত আদায় করলে, রাতে কি আবার তাহাজ্জুদ আদায় করা যাবে?

প্রশ্ন (১৫) : ফজরের ওয়াক্ত হওয়ার পরও বিতর ছালাত পড়া যাবে কী?

প্রশ্ন (১৬) : আমি একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে জব করি, অফিস চলাকালিন সময়ে আমরা অফিসেআযান দিয়ে সবাই একসাথে জামাতে ছালাত আদায় করি। আমার প্রশ্ন হলো মসজিদে আদায় করতে না পারায় আমাদের ছালাত হবে কি?

প্রশ্ন (১৭) : ছালাতে একাধিক ছানা একসাথে পড়া যাবে কি? যেমন- (সুবহানাকা আল্লাহুমা...) পড়ে এরপর (আল্লাহুম্মা বাইদ বাইনি...) পড়া।

তবু যারা ক্ষমা পেল না...

রামাযান এবং আমাদের প্রচলিত ভুলত্রুটি

যেমন ছিল সালাফদের রামাযান

লায়লাতুল ক্বদর : গুরুত্বও ফযীলত

প্রশ্ন (২১) : ঘুমিয়ে থাকার কারণে ইফতারির সময় ৩০ মিনিট পার হয়ে গেছে। এখন করণীয় কী?

উত্তর: প্রশ্ন (২২) :অসুস্থতার কারণে গত বছর সব ছিয়াম রাখতে পারিনি। বর্তমানেও শারীরিকভাবে অসুস্থ। এখন করণীয় কী?

প্রশ্ন (২৩) : মানুষকে সাহারীর সময় জাগানোর জন্য মাইকে আযান দেওয়া, গজল গাওয়া, কুরআন তেলাওয়াত করা, বক্তব্য দেওয়া ও সাইরেন বাজানো যাবে কি?

প্রশ্ন (২৪) : কোনো ব্যক্তি যদি রামাযানের রাত্রিতে স্ত্রী সহবাস করে ঘুমিয়ে যায় এবং অপবিত্র অবস্থায় সাহারী খেয়ে ছিয়াম রাখে, তাহলে উক্ত ছিয়াম শুদ্ধ হবে কি?

প্রশ্ন (২৫) : ক্বদরের রাতে সারা রাত ছালাত আদায় করা যাবে কি?

প্রশ্ন (২৬) : ছিয়াম অবস্থায় মুখের লালা খাওয়া যাবে কি?

প্রশ্ন (২৭) : যারা বাচ্চাকে দুধ পান করাবে এবং যারা গর্ভবতী তাদের ছিয়ামের হুকুম কী?

প্রশ্ন (২৮) : রামাযান মাসে নাভির নিচের লোম পরিষ্কার করায় শারঈ কোনো নিষেধাজ্ঞা আছে কি?

প্রশ্ন (২৯) : সাহারীর পূর্বে জাগতে পারেনি। এমতাবস্থায় না খেয়েই ছিয়াম রাখতে হবে? না-কি তার ক্বাযা আদায় করতে হবে?

প্রশ্ন (৩০) : ছিয়াম অবস্থায় দিনের বেলা স্বপ্নদোষ হলে ছিয়াম ভঙ্গ হবে কি?

প্রশ্ন (৩১) : পরীক্ষার কারণে উক্ত দিনে ছিয়াম না রেখে তার ক্বাযা আদায় করা যাবে কি?

প্রশ্ন (৩২) : ই‘তিকাফে বসার সময় কখন? মহিলারাকিবাড়িতেই‘তিকাফকরতেপারে?

প্রশ্ন (৩৩) : রামাযান মাসে দিনের বেলা সহবাসের কাফফারা হিসেবে ৬০ দিন ছিয়াম পালন না করে ৬০ জন মিসকীনকে খাওয়ানো যাবে কি? নাকিএক্ষেত্রে একটানা ৬০টি ছিয়াম রাখতেই হবে?

প্রশ্ন (৩৪) : মৃত্যু ব্যক্তির নামে রামাযান মাসে ইফতারের দাওয়াতে সকলের অংশ গ্রহণ করা যাবে কি ?

প্রশ্ন (৩৫) : জনৈক আলেম বলেন, আরাফার দিন ছিয়াম রাখলে ১০০০০দিন ছিয়ামের সমান নেকী পাওয়া যাবে। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?

প্রশ্ন (৩৭) : শাওয়াল মাসের ছয়টি ছিয়াম কি একা ধারে আদায় করতে হবে, না-কিবিচ্ছিন্নভাবে ও আদায় করা যাবে? আর এই দুটির মধ্যে কোনটি করা উত্তম।

প্রশ্ন (৩৬) : শাওয়ালের ছয়টি ছিয়ামের ফযীলত কি?

প্রশ্ন (৩৮) : আমি একজন প্রবাসী। আমার কাজ খুব কঠিন হওয়ার জন্য অনেক সময় ছিয়াম থাকতে পারি না। যদি আমি দেশে ৩০ জন ছিয়াম পালনকারীকে ইফতার করাই তাহলে কি আমার ছিয়ামের নেকী হবে ?

প্রশ্ন (৪১): যমযমের পানি সুস্থতার আশায় মুখে মাথায় মাসাহ করা যাবে কি?

প্রশ্ন (৪২): আমি বিকাশের এজেন্ট। বিকাশের মাধ্যমে অনেক কাস্টমার আসে এনজিও কিস্তি দেওয়ার জন্য। ইসলামিক দৃষ্টিতে এভাবে কিস্তি প্রদান করা যাবে কি?

প্রশ্ন (৪৩): সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দূর্গাপূজায় যদি কোনো মুসলিম তাদের সহযোগিতা করে, তাদের পূজা উপলক্ষে যদি আর্থিকভাবে সহযোগিতা করে,জামা কাপড়ের জন্য ও খাবারের জন্য টাকা দেয়, তাহলে কি সেটা পাপ বলে গণ্য হবে?

প্রশ্ন (৪৪): যে সব প্রতিষ্ঠানে নিজেকে সূদের হিসাব করতে হয়, সে সব প্রতিষ্ঠানে চাকুরি করে উপার্জিত অর্থ হালাল হবে কি?

প্রশ্ন (৪৫): ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য দালালকে ঘুষ দেওয়া ছাড়া কোনোভাবেই লাইসেন্স করা যাচ্ছে না। যারা দালাল ধরে ঘুষ দিচ্ছে শুধু তাদেরই লাইসেন্স করে দিচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের ঘুষ দেওয়া জায়েয হবে কি না?

প্রশ্ন (৪৬): নিকটাত্মীয় কেউ যদি কোনো উপহার (টাকা, পোশাক, খাবার) দেয় এবং তার উপার্জনে যদি হারামের মিশ্রণ থাকতে পারে বলে সন্দেহ থাকে, তবে সেটা কি গ্রহণ করা যাবে?

প্রশ্ন (৪৭): আমি চীনে থাকি। চীন থেকে আমি প্রোডাক্ট কিনে বাংলাদেশে পাঠিয়ে লাভ করি। এরূপ ব্যবসা কি জায়েয?

Magazine