কুরআন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরার এক অনন্য বার্তা

প্রশ্ন (১৪) : আমাদের মসজিদে ইমাম আরবী দিয়ে খুৎবা দেয়, আমি তো আরবী বুঝি না এইজন্য খুৎবার সময় আমি মনে মনে তাসবীহ, তাহলীল, যিকির, দু‘আ পড়তে পারব কি? নাকি আরবী খুৎবাটাই মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে?

উত্তর : ভাষা না বুঝলেও ইমামের খুৎবা মনোযোগ সহকারে শুনতে হবে, এই সময়ে তাসবীহ তাহলীল করা যাবে না। একাধিক আয়াত ও ছহীহ হাদীছের দাবী হলো মুছল্লীদের নিজের ভাষায় খুৎবা দিতে হবে। রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘জুমআর দিন ইমাম খুৎবারত অবস্থায় যদি তুমি তোমার পাশের মুছল্লীকে ‘চুপ করো’ বলো, তাহলে তুমি অনর্থক কথা বললে’ (ছহীহ বুখারী হা/৯৩৪; মিশকাত, হা/১৩৮৫)। কিন্তু দঃখজনক হলেও সত্য পৃথিবীর বহু মসজিদে কুরআন হাদীছকে উপেক্ষা করে ও সুন্নাত অনুসরণের নাম দিয়ে আরবী ভাষায় খুৎবা দেওয়া হয়। অথচ আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর আমরা প্রত্যেক রাসূলকে তাঁর স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি তাদের কাছে পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য, অতঃপর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বিভ্রান্ত করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথে পরিচালিত করেন এবং তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়’ (ইবরাহীম, ১৪/৪)। জাবের ইবনু আব্দুল্লাহ রযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাঁড়িয়ে প্রথমে ছালাত আদায় করলেন এবং পরে লোকদের উদ্দেশ্যে খুৎবা দিলেন। যখন নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খুৎবা শেষ করলেন, তিনি (মিম্বর হতে) নেমে মহিলাগণের (কাতারের) নিকট আসলেন এবং তাঁদের নছীহত করলেন। তখন তিনি বেলাল রযিয়াল্লাহু আনহু-এর হাতে ভর করেছিলেন এবং বেলাল রযিয়াল্লাহু আনহু তাঁর কাপড় ছড়িয়ে ধরলে, নারীরা এতে ছাদাক্বার বস্তু ফেলতে লাগলেন (ছহীহ বুখারী, হা/৯৬১, ছহীহ মুসলিম, হা/৮৮৪)। এই হাদীছ প্রমাণ করে যে, মানুষেদেরকে তাদের নিজের ভাষাতেই খুৎবা দিতে হবে। অন্যথা এই হাদীছের অবমাননা করা হবে।

প্রশ্নকারী : নাঈম ইসলাম

বগুড়া।


সাওয়াল জওয়াব

প্রশ্ন (৪৭) : মূসা আলাইহিস সালাম একবার আল্লাহ তাআলাকে জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহ! জান্নাতে আমার সাথে কে থাকবে? জবাবে আল্লাহ বললেন, একজন কসাই! কসাইয়ের নাম শুনে তিনি খুবই আশ্চর্য হলেন। অনেক খোঁজ করার পর বাজারে গিয়ে দেখলেন, কসাই গোশত বিক্রিতে ব্যস্ত! সবশেষে কসাই এক টুকরো গোশত একটি কাপড়ে মুড়িয়ে নিলেন।অতঃপর বাড়ির দিকে রওয়ানা হলেন। মূসা আলাইহিস সালাম তাঁর সম্পর্কে আরো জানার জন্য পিছুপিছু তাঁর বাড়ি গেলেন। কসাই বাড়ি পৌঁছে গোশত রান্না করলেন। অতঃপর রুটি বানিয়ে তা গোশতের ঝোলে মেখে নরম করলেন। তারপর ঘরের ভিতরের কামরায় প্রবেশ করে শয়নরত এক বৃদ্ধাকে উঠিয়ে বসালেন। তারপর তার মুখে টুকরো টুকরো রুটি পুরে দিতে লাগলেন। খাওয়ার পর বৃদ্ধা কি যেন কানেকানে বললেন। অমনি কসাই মুচকি হাসলেন। দূর থেকে মূসা আলাইহিস সালাম সবই দেখছিলেন। কিন্তু, কিছুই বুঝলেন না। মূসা আলাইহিস সালাম বৃদ্ধার পরিচয় এবং মুচকি হাসার বিষয়টি কসাইকে জিজ্ঞেস করলেন। কসাই বললেন, উনি আমার মা, আমি বাজার থেকে আসার পর সর্বপ্রথম আমার মাকে রান্না করে খাওয়াই। আরমা খাওয়ার পর খুশি হয়ে আমার কানের কাছে এসে আল্লাহ তাআলার কাছে এই বলে দু‘আ করেন, আল্লাহ তাআলা তোমাকে জান্নাত দান করুক এবং মূসা আলাইহিস সালাম-এর সাথে রাখুক’ আমি এই দু‘আ শুনে এই ভেবে মুচকি হাসি যে, কোথায় মূসা আলাইহিস সালাম আল্লাহর নবী, আর কোথায় আমি একজন কসাই!! তখন মূসা আলাইহিস সালাম ভাবলেন একারণেই তুমি আমার সাথে জান্নাতে থাকবে। উক্ত ঘটনা কি সত্য?

প্রশ্ন (৪৯) : দরিদ্র মুহাজিরগণ ধনীদের পাঁচশ বছর আগে জান্নাতে যাবে মর্মে বক্তব্য কি সঠিক?

প্রশ্ন (১৩) : একজন শিক্ষার্থী হিসেবে বিভিন্ন সময়ে অনুষ্ঠিতব্য পরীক্ষায় আমাকে অংশগ্রহণ করতে হয়। পরীক্ষার সময়সূচি এমনভাবে নির্ধারণ করা হয় যে, দেড়টা থেকে সন্ধ্যা পাঁচটা পর্যন্ত পরীক্ষা চলে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর আছরের ওয়াক্ত প্রায় ১৫-২০ মিনিটের মতো অবশিষ্ট থাকে। কিন্তু বাসায় ফিরতে ফিরতেই মাগরিবের ওয়াক্ত হয়ে যায়। একারণে যোহর ও আছরের ছালাত জামাআতের সাথে আদায় করা সম্ভব হয় না।এক্ষেত্রে ওয়াক্ত আসার পূর্বেই আমি যোহর এবং আছরের ছালাত একত্রে অগ্রিম জমা করে পড়তে পারব কি?

প্রশ্ন (১৪) : আমাদের মসজিদে ইমাম আরবী দিয়ে খুৎবা দেয়, আমি তো আরবী বুঝি না এইজন্য খুৎবার সময় আমি মনে মনে তাসবীহ, তাহলীল, যিকির, দু‘আ পড়তে পারব কি? নাকি আরবী খুৎবাটাই মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে?

প্রশ্ন (১৫) : আমাদের মেস থেকে মসজিদ ৫ মিনিটের পথ। দৈনিক ৫ বার মসজিদে ছালাত আদায় করতে যাওয়া একটু কষ্টকর। তাই আমরা মেসেই জামাআতে ছালাত আদায় করি। আমাদের ছালাত আদায় হবে কি?

প্রশ্ন (১৬) : আমি যোহরের ১ রাকাআত ছালাত পাইনি। এখন কথা হচ্ছে- ইমাম সালাম ফিরানোর আগে আমি কি শুধু তাশাহহুদ পড়বনা দরূদসহ সকল দু‘আ পড়ব?

প্রশ্ন (১৭) : আমরা জানি যে, জুমআর দিন যে ব্যক্তি মসজিদে প্রথমে প্রবেশ করে তাকে উট কুরবানীর ছওয়াব দেওয়া হয়। কিন্তু প্রশ্ন হলো সময়টা কখন থেকে শুরু হয়? জুমআর আযানের পর থেকে? নাকি জুমআর ওয়াক্ত শুরু হওয়ার পর থেকে?

প্রশ্ন (১৮) : যে ইমামের সূরা ফাতিহা তেলাওয়াত শুদ্ধ নয়, তার পিছনে কি ছালাত শুদ্ধ হবে? যদি না হয় তাহলে কি মুক্তাদীদেরকে পুনরায় আবার ছালাত আদায় করতে হবে।

পদ্মা বহুমুখী সেতু : উন্নতির আরো এক ধাপ এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ

মুসলিম উম্মাহর শ্রেষ্ঠত্ব

হারামাইন শারীফাইনের দেশে হালাল উপার্জন এবং নিরাপত্তার প্রাচুর্য

প্রশ্ন (৪৬): কোনো কোনো সরকারি চাকরিজীবী সরকারি মাল (তেল, ওষুধ, খনিজপদার্থ ইত্যাদি) লুকিয়ে বিক্রি করে। সরকারি মাল চুরি করে বিক্রি করা কি বৈধ? সেই মাল কিনে নেওয়া কি বৈধ?

প্রশ্ন (৪৭) : মূসা আলাইহিস সালাম একবার আল্লাহ তাআলাকে জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহ! জান্নাতে আমার সাথে কে থাকবে? জবাবে আল্লাহ বললেন, একজন কসাই! কসাইয়ের নাম শুনে তিনি খুবই আশ্চর্য হলেন। অনেক খোঁজ করার পর বাজারে গিয়ে দেখলেন, কসাই গোশত বিক্রিতে ব্যস্ত! সবশেষে কসাই এক টুকরো গোশত একটি কাপড়ে মুড়িয়ে নিলেন।অতঃপর বাড়ির দিকে রওয়ানা হলেন। মূসা আলাইহিস সালাম তাঁর সম্পর্কে আরো জানার জন্য পিছুপিছু তাঁর বাড়ি গেলেন। কসাই বাড়ি পৌঁছে গোশত রান্না করলেন। অতঃপর রুটি বানিয়ে তা গোশতের ঝোলে মেখে নরম করলেন। তারপর ঘরের ভিতরের কামরায় প্রবেশ করে শয়নরত এক বৃদ্ধাকে উঠিয়ে বসালেন। তারপর তার মুখে টুকরো টুকরো রুটি পুরে দিতে লাগলেন। খাওয়ার পর বৃদ্ধা কি যেন কানেকানে বললেন। অমনি কসাই মুচকি হাসলেন। দূর থেকে মূসা আলাইহিস সালাম সবই দেখছিলেন। কিন্তু, কিছুই বুঝলেন না। মূসা আলাইহিস সালাম বৃদ্ধার পরিচয় এবং মুচকি হাসার বিষয়টি কসাইকে জিজ্ঞেস করলেন। কসাই বললেন, উনি আমার মা, আমি বাজার থেকে আসার পর সর্বপ্রথম আমার মাকে রান্না করে খাওয়াই। আরমা খাওয়ার পর খুশি হয়ে আমার কানের কাছে এসে আল্লাহ তাআলার কাছে এই বলে দু‘আ করেন, আল্লাহ তাআলা তোমাকে জান্নাত দান করুক এবং মূসা আলাইহিস সালাম-এর সাথে রাখুক’ আমি এই দু‘আ শুনে এই ভেবে মুচকি হাসি যে, কোথায় মূসা আলাইহিস সালাম আল্লাহর নবী, আর কোথায় আমি একজন কসাই!! তখন মূসা আলাইহিস সালাম ভাবলেন একারণেই তুমি আমার সাথে জান্নাতে থাকবে। উক্ত ঘটনা কি সত্য?

প্রশ্ন (৫০) : সূরা ইউসুফ এর ১০৮ নং আয়াতের কোনো ফযীলত আছে কি?

প্রশ্ন (২২) : স্ত্রীর খালাকে বিবাহ করাতে কি শরীআতে বাধা আছে?

প্রশ্ন (২৩) : আমি অনেক বড় ভুল করেছি। ৫ বছর ধরে একটি মেয়ের সাথে আমার অবৈধ সম্পর্ক। আমি শায়খ আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফের বক্তব্য শুনে তওবা করে নিজেকে শোধরানোর চেষ্টা করছি এবং মেয়েটির সাথে সব ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করেছি। কিন্তু বর্তমানে মেয়েটি আমাকে বিয়ের জন্য প্রচুর পরিমাণে চাপ দিচ্ছে। অপর দিকে আমার অভিভাবকগণ ঐ মেয়ের সাথে কোনভাবেই বিয়ে দিতে রাজি নয়। কিন্তু মেয়েটি একটি বক্তব্যের কিছু অংশ আমার কাছে পাঠিয়েছে। যেখানে বলা আছে- যার সাথে যেনা হয়েছে সে তাকে বিয়ে করতে বাধ্য। এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ছেলে-মেয়ে যেনায় লিপ্ত হওয়ার পর যদি দুইজনের একজন বিবাহ করতে সম্মত না হয় তাহলেও কি পরস্পর বিবাহ করতে বাধ্য?

প্রশ্ন (২৪) : একজন পুরুষ সর্বোচ্চ চারটি বিয়ে করতে পারবে এই কথাকি ঠিক? না-কি একই সঙ্গে সর্বোচ্চ চারটির বেশি স্ত্রী রাখতে পারবে না এ কথা ঠিক?

প্রশ্ন (২৫) : স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার পরে কতদিন তার খরচ দিতে হবে?

প্রশ্ন (২৬) :আমার বিয়ের ১ মাস পরে আমার সাথে আমার স্ত্রীর মনোমালিন্য হয় এবং সে রাগকরে আমার সাথে থাকবে না জানায়। তারপরে সালিসের মাধ্যমে সে আমাকেখোলা তালাক দেয় এবং সে এখন তার ভুল বুঝতে পেরে আসতে চায় এখন আমিকী করতে পারি?

প্রশ্ন (২৭) : আমার মা মারা যাওয়ার পর আমার বাবা আমার বোনেরশ্বাশুড়িকে বিবাহ করেন। বিবাহের সময় তার ছেলে উপস্থিত ছিলেন না কিন্তু পরে সে এই বিবাহেস্বীকৃতি দেয়। তাহলে তার এই বিবাহ ঠিক হয়েছে কি?

প্রশ্ন (২৮) : অমুসলিমদের প্রদত্ত ইফতার গ্রহণ করা যাবে কি?

ঈমান ভঙ্গের কারণ

প্রশ্ন (২) : হাদীছে আছে, এই উম্মতের সত্তর হাজার মানুষ বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে। তাদের মধ্যে এক শ্রেণি হলো, যারা ঝাড়ফুঁক এর আশ্রয় গ্রহণ করে না। কিন্তু আমরা জানি, রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই ঝাড়ফুঁক করেছেন। তাহলে এই হাদীছের ব্যাখ্যা কী?

প্রশ্ন (৩) : জাহান্নামে শাস্তি ভোগ করার পরে যেসব তাওহীদপন্থী বান্দাগণ জান্নাতে যাবে তারা কি আল্লাহকে দেখতে পাবে?

প্রশ্ন (৪) : অধিক সন্তান না নেওয়ার জন্য আযল করা অথবা জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল ব্যবহার করা সম্পর্কে ইসলাম কী বলে?

প্রশ্ন (৬): ‘বন্দে মাতরম’ বলা বৈধ কি?

প্রশ্ন (৭): মুসলিম দেশে মানবরচিত আইন দ্বারা পরিচালিত মুসলিম শাসককে সরিয়ে ইসলামী রাষ্ট্র কীভাবে ক্বায়েম হবে?

প্রশ্ন (৮) : আমি মাঝে মাঝে অনেক খারাপ চিন্তাভাবনা করি। এমনকি কখনো কখনো শয়তান আমার আক্বীদাতেও সন্দেহ ঢুকাতে চেষ্টা করে। আমার প্রশ্ন হলো, এগুলোরও কি হিসাব নেওয়া হবে?

প্রশ্ন (৯) : জনৈক বক্তা বলেন, ক্বদরের রাতে মানুষের বার্ষিক রিযিক, হায়াত, মউত ইত্যাদি নির্ধারণ করা হয়। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?

প্রশ্ন (২৯) : কেউ যদি এমন পাপ করে যার কারণে ঐ ব্যক্তি সরাসরি হত্যার যোগ্য হয়। এমন ব্যক্তির তওবার সুযোগ আছে কি?

প্রশ্ন (৩১) : শুধু সার্টিফিকেট পাওয়া অথবা চাকরি করার উদ্দেশ্যে দ্বীনের জ্ঞানার্জন করা কতটুকু শরীআতসম্মত?

প্রশ্ন (৩২) : পুরুষের জন্য কোন রং এর পোশাক পরিধান করা হারাম ?

প্রশ্ন (৩৩) : বগলের লোম তুলে ফেলতে হয়।কেটে ফেললে কি গুনাহ হবে?

প্রশ্ন (৩৪) :আমরা দুই ভাই বিদেশ থাকি, দুই ভাই একসাথে বাসায় টাকা পাঠাই।এখন আমার বাবা এবং ভাই মিলে তারা জমি বন্ধক রাখে। আমি শুনেছি বন্ধক রাখা জায়েয নয়, আমি তাদের মানা করেছি কিন্তু তারা শোনে না। এখন আমি কি ঐ গুনাহের অংশীদার হব?

প্রশ্ন (৩৫) : পর্দা করে না, ছালাত আদায় করে না, এমন ব্যক্তির বাড়িতে দাওয়াত গ্রহণ করা যাবে কি?

প্রশ্ন (৩৬) : খেলার সামগ্রীর (ক্রিকেট, ফুটবল, ব্যাডমিন্টন ইত্যাদি) দোকান দিয়ে ইনকাম করা কি হালাল হবে?

প্রশ্ন (৩৭) : কোনো মেয়ে কি তার দাদা, দাদি অথবা নানা, নানির ভাইদের সাথে দেখা করতে পারবে নাকি তাকে তাদের থেকে পর্দা করতে হবে?

প্রশ্ন (৩৮) : বিকাশ, রকেট এবং ফ্লেক্সিলোড এর ব্যবসা করা যাবে কি? কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে জানাবেন।

প্রশ্ন (৩৯) : তাবীয ব্যবহার শিরকজানা সত্ত্বেও একজন অসুস্থ মহিলা জিনের আছর থেকে মুক্তির জন্য তাবীয ব্যবহার করেন। এমতাবস্থায় তিনি মারা গেলে পরিণাম কী হবে? উল্লেখ্য যে, তিনি তাবীয ব্যবহারকালীন সময়ে সুস্থ থাকেন কিন্তু যখনই তা খুলে রাখেন তার দু-একদিন পরেই জিনেরা তাকে আছর করে এবং চরমভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন।

প্রশ্ন (৪০) : সহশিক্ষা আছে এমন কলেজে পর্দা করে মেয়েরা পড়াশোনা করতে পারবে কি? যেমন- মেডিকেল কলেজ। আবার নারী পুরুষ একসাথে চাকরি করে এমন স্থানে মেয়েরা পর্দা করে চাকরি করতে পারবে কি?

প্রশ্ন (৪১) : আমার বাবা বিভিন্ন ধরনের বক পাখি শিকার করেএবং আমরা সবাই সেই পাখির গোশত খাই। আমি জানি যে, পাখি খাওয়া হালাল। কিন্তু কেউ কেউবলে যে, এখন পাখিদের বাচ্চা আছে সেই পাখির বাচ্চা নাকি অভিশাপ করবে তাই পাখি শিকার করা এবং খাওয়া হারাম হবে। দয়া করে পরিষ্কার করে বুঝিয়ে বলবেন।

প্রশ্ন (৪২) : গরু/ছাগল দ্বারা শস্যের ক্ষতি করলে জরিমানা নেওয়া যাবে কি?

প্রশ্ন (৪৩) : শীতের দিনে আমরা শরীরে লোশন ব্যবহার করে থাকি। অনেকেই বলে থাকেন লোশনে শুকরের তেল ব্যবহার করা হয়। অযূ করে লোশন দেয়া অবস্থায় ছালাত হবে না। এমনকি শরীরে লোশন দিলে শরীর নাপাকি অবস্থায় থাকে। বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই।

Magazine