কুরআন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরার এক অনন্য বার্তা

লায়লাতুল মি‘রাজ : করণীয় ও বর্জনীয়

post title will place here

রজব মাসের ২৬ তারিখ দিবাগত রাত তথা মি‘রাজ উপলক্ষ্যে আমাদের সমাজে বিভিন্ন সভা-সেমিনারের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ইবাদত পালন করা হয়- যদিও মি‘রাজের দিন-তারিখ নিয়ে মতভেদ রয়েছে। যেমন—ছালাত, ছিয়াম ইত্যাদি। আসলে এগুলোর কুরআন ও সুন্নাহতে ভিত্তি আছে কিনা সে সম্পর্কে কোনো খেয়াল করা হয় না। নিম্নে এ সম্পর্কে বর্ণনা করা হলো:

মি‘রাজের রাতে নফল ছালাত :

অনেক মুসলিম ভাই-বোনেরা মি‘রাজ উপলক্ষ্যে কেউ ১২ রাকআত, কেউ ২০ রাকআত ছালাত আদায় করে থাকেন। ইসলামী শরীআতে মি‘রাজের ছালাত বলে কিছু নেই। নফল ছালাত পড়া ছওয়াবের কাজ কিন্তু মি‘রাজ উপলক্ষ্যে নফল ছালাত আদায় করার কোনো ভিত্তি বা প্রমাণ ইসলামে নেই। কাজেই মি‘রাজের নামে নফল ছালাত আদায় করা এবং এর ব্যবস্থা করা মানে ইসলামী শরীআতে নিজের পক্ষ থেকে কিছু সংযোজন করা। আর এ ব্যাপারে রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে আমাদের ধর্মে এমন কিছু সংযুক্ত বা উদ্ভাবন করবে, যা তার (শরীআতের) অংশ নয়— তা প্রত্যাখ্যাত হবে’।[1]

এ সংক্রান্ত কয়েকটি জাল হাদীছ:

(১) আনাস ইবনু মালেক রযিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রজবের প্রথম রজনিতে মাগরিবের ছালাতের পর ২০ রাকআত ছালাত আদায় করবে, যার প্রত্যেক রাকআতে সূরা ফাতেহা ও সূরা ইখলাছ পড়বে...’। অতঃপর দীর্ঘ হাদীছ বর্ণনা করেছেন।

ইবনুল জাওযী রহিমাহুল্লাহ বলেন, হাদীছটি মাওযূ বা জাল।[2]

(২) আনাস রযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলূল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি ২৭ রজব (অর্থাৎ মি‘রাজের রাত্রিতে) ইবাদত করবে, তার আমলনামায় ১০০ বছরের ইবাদতের ছওয়াব লেখা হবে’।

শায়খুল ইসলাম ইমাম ইবনু তায়মিয়া রহিমাহুল্লাহ বলেন, রজব মাসের ২৭ তারিখের রাতের ছালাতের ব্যাপারে উলামায়ে ইসলাম ঐকমত্য পোষণ করেছেন যে, এটি প্রমাণযোগ্য নয়।[3]

(৩) একটি অতি প্রচলিত ভিত্তিহীন হাদীছের দৃষ্টান্ত, اَلصَّلَاةُ مِعْرَاجُ الْمُؤْمِنِيْنَ ‘ছালাত হলো মুমিনদের মি‘রাজ’।[4]

আল্লামা ইবনু রজব, ইবনু হাজার আসক্বালানী, সুয়ূতী, মোল্লা আলী কারী ও অন্যান্য মুহাদ্দিছ একবাক্যে বলেছেন, রজব মাসে বিশেষ কোনো ছালাত বা রজব মাসের কোনো দিনে বা রাতে কোনো বিশেষ পদ্ধতিতে বিশেষ ছালাত আদায় করলে বিশেষ ছওয়াব পাওয়া যাবে— এ মর্মে একটি হাদীছও গ্রহণযোগ্য সনদে বর্ণিত হয়নি। এ বিষয়ে যা কিছু বলা হয় সবই বাতিল। কেননা, এসবই বানোয়াট।[5]

মি‘রাজ ও নফল ছিয়াম :

আমাদের অনেক মুসলিম ভাই-বোন লায়লাতুল ক্বদরের সাথে মিলিয়ে মি‘রাজেও নফল ছিয়াম রেখে থাকেন। একটি কথা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য— নফল ছিয়াম যখন ইচ্ছা তখন রাখা যায়। কিন্তু কোনো উপলক্ষ্যে নফল ছিয়াম রাখতে হলে অবশ্যই আগে জেনে নিতে হবে যে, আমি বা আমরা যে উপলক্ষ্যে নফল ছিয়াম রাখছি শরীআত সেটাকে অনুমতি দিয়েছে কিনা। মি‘রাজ উপলক্ষ্যে নফল ছিয়াম রাখার কোনো বর্ণনা কুরআন-হাদীছের কোথাও বর্ণিত নেই। আল্লাহর রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার অনুসারীগণ এই দিনে বিশেষভাবে কোনো ছিয়াম রেখেছেন এমন কোনো বর্ণনা ইতিহাসে খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই এই দিনে মি‘রাজ উপলক্ষ্যে ছিয়াম রাখা কোনো ইবাদত হিসেবে গণ্য হবে না।

মি‘রাজের নফল ছিয়াম সম্পর্কে অসংখ্য জাল হাদীছ এসেছে। যেমন-

(১) আবূ হুরায়রা রযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রজব মাসের ২৭ তারিখ অর্থাৎ মি‘রাজ দিবসে ছিয়াম পালন করবে, তার আমলনামায় ৬০ মাসের ছিয়ামের নেকী লেখা হবে’।

(২) আবূ সাঈদ খুদরী রযিয়াল্লাহু আনহু-এর নামে বর্ণিত জাল হাদীছে আছে, রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাকি বলেছেন, ‘রজব মাস আল্লাহর মাস, শা‘বান মাস আমার মাস এবং রামাযান মাস উম্মতের মাস। অতএব, যে ব্যক্তি ঈমানের অবস্থায় নেকীর আশায় রজবের ছিয়াম পালন করবে তার জন্য আল্লাহর মহা সন্তোষ অবধারিত হয়ে যাবে এবং তাকে তিনি জান্নাতুল ফেরদাউসে স্থান দিবেন...। যে ব্যক্তি রজব মাসে ২ থেকে ১৫টি ছিয়াম পালন করবে, তার নেকী পাহাড়ের মতো হবে... সে কুষ্ঠ, শ্বেত ও পাগলামি রোগ থেকে মুক্তি পাবে। ...জাহান্নামের সাতটি দরজা তার জন্য বন্ধ থাকবে। ...জান্নাতের আটটি দরজা তার জন্য খোলা থাকবে’।

জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহিমাহুল্লাহ বলেন, হাদীছটি জাল।[6]

(৩) ‘রজব মাসের ২৭ তারিখ আমি নবুঅত পেয়েছি। সুতরাং যে ব্যক্তি এ দিনে ছিয়াম রাখবে, তা তার ৬০ মাসের গুনাহের কাফফারা হয়ে যাবে’।[7]

(৪) ইবনু আব্বাস রযিয়াল্লাহু আনহু ২৭শে রজবের সকাল থেকে ই‘তিকাফ আরম্ভ করতেন। যোহর পর্যন্ত ছালাতে মাশগূল থাকতেন, যোহরের পর অমুক অমুক সূরা দিয়ে চার রাকআত বিশেষ ছালাত আদায় করতেন এবং আছর পর্যন্ত দু‘আতে থাকতেন। তিনি বলতেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরূপ করতেন।[8]

শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়া রহিমাহুল্লাহ বলেন, রজব মাসে ছিয়াম রাখা সংক্রান্ত সবগুলো হাদীছ দুর্বল; বরঞ্চ মাওযূ (বানোয়াট)। আলেমগণ এর কোনোটির উপর নির্ভর করেন না। ফযীলতের ক্ষেত্রে যে মানের দুর্বল হাদীছ বর্ণনা করা যায়, এটি সে মানের নয়। বরং এ সংক্রান্ত সবগুলো হাদীছ মাওযূ (বানোয়াট) ও মিথ্যা।[9] ইবনু হাজার আল-আসক্বালানী, মোল্লা আলী কারী, মুহাম্মাদ ইবনু ইসমাঈল আজলুনী, আব্দুল হাই লাখনবী রহিমাহুমুল্লাহ প্রমুখ মুহাদ্দিছ বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন যে, ২৭শে রজবের ফযীলত, এ তারিখের রাতের ইবাদত, দিনে ছিয়াম পালন বিষয়ে বর্ণিত সকল কথাই বানোয়াট, জাল ও ভিত্তিহীন।

ইবনুল ক্বাইয়িম রহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘রজব মাসে ছিয়াম রাখা ও নফল ছালাত পড়ার ব্যাপারে যে কয়টি হাদীছ বর্ণিত হয়েছে, সবগুলো মিথ্যা’।[10] ইবনু হাজার রহিমাহুল্লাহ বলেন, রজব মাসের ফযীলত, এ মাসে ছিয়াম রাখা বা এ মাসের বিশেষ বিশেষ দিনে ছিয়াম রাখার ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কোনো কিছু বর্ণিত হয়নি। অথবা এ মাসের বিশেষ কোনো রাত্রিতে ছালাত পড়ার ব্যাপারে ছহীহ কোনো হাদীছ নেই।[11] সাইয়েদ সাবেক রহিমাহুল্লাহ বলেন, অন্য মাসগুলোর উপর রজব মাসের বিশেষ কোনো ফযীলত নেই। তবে এটি হারাম মাসসমূহের একটি। এ মাসে ছিয়াম রাখার বিশেষ কোনো ফযীলত কোনো ছহীহ হাদীছে বর্ণিত হয়নি। এ বিশেষ যে কয়টি বর্ণনা রয়েছে, এর কোনোটি দলীল হিসেবে গ্রহণ করার উপযুক্ত নয়।[12] শায়খ উছায়মীন রহিমাহুল্লাহ-কে ২৭শে রজব ছিয়াম ও ক্বিয়াম পালনের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে জবাবে তিনি বলেন, ‘সবিশেষ মর্যাদা দিয়ে ২৭শে রজব ছিয়াম ও ক্বিয়াম পালন বিদআত। আর প্রত্যেকটি বিদআতই ভ্রান্তি’।[13] রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মি‘রাজের ঘটনার পর প্রায় ১১ বছর জীবিত ছিলেন। তাঁর জীবদ্দশায় কখনো ‘মি‘রাজ দিবস’ পালিত হয়নি। ছাহাবায়ে কেরাম কখনো তা পালন করেননি। তাই এ উপলক্ষ্যে ছিয়াম রাখা সুস্পষ্ট বিদআত।

রজবে উমরা পালন :

মুসলিমদের কোনো কোনো উপদল রজব মাসকে বিশেষভাবে উমরা পালনের মাস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে থাকে। তাদের বিশ্বাস এর রয়েছে প্রভূত ফযীলত এবং পরকালীন পুরস্কার। প্রকৃত সত্য ও শুদ্ধ মত হলো রজব অন্যান্য মাসের অবিকল, তার বিশেষত্ব নেই অন্য মাসের তুলনায়। তাতে উমরা পালনের বিশেষ কোনো ফযীলত বর্ণনা করা হয়নি। উমরা পালনের ক্ষেত্রে সময়সংশ্লিষ্ট আলাদা বৈশিষ্ট্যের অধিকারী রামাযান মাস এবং হজ্জে তামাত্তুর জন্য হজ্জের মাসগুলো। এ মাসগুলোয় উমরা পালনের বিশেষ ফায়দা হাদীছ দ্বারা সাব্যস্ত ও প্রমাণিত। হাদীছের কোথাও এ স্বীকৃতি পাওয়া যায় না যে, রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ মাসে উমরা পালন করেছেন। তাছাড়া, বিষয়টিকে আয়েশা রযিয়াল্লাহু আনহা সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করেছেন।

রজব মাস উপলক্ষ্যে পশু যবেহ একটি জাহেলী কুসংস্কার :

ইসলামপূর্ব জাহেলী যুগে রজব মাসে মুশরিকদের মধ্যে স্বীয় দেবতা/প্রতীমার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু যবেহ করার একটি রেওয়াজ ছিল। একে ‘আতীরা’ বলা হতো। রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই শিরকী রেওয়াজের মূলোৎপাটন করেছেন। আবূ হুরায়রা রযিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এখন ‘ফারা’ এবং ‘আতীরা নেই।[14] ইমাম আবূ দাঊদ রহিমাহুল্লাহ বলেন, কেউ কেউ বলেন, ‘ফারা’ বলা হয় উটের প্রথম ভূমিষ্ঠ বাচ্চাকে। প্রাচীন আমলে লোকেরা তাদের উপাস্য ত্বাগূতের জন্য একে বলি দিত। অতঃপর তার গোশত খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করত, চামড়া ঝুলিয়ে রাখত গাছের ডালে। ‘আতীরা’ বলা হয় রজবের ১০ তারিখে উপাস্যের উদ্দেশ্যে যে পশু বলি দেওয়া হয়, তা।[15]

আজকাল রজব মাসে খাজা মুঈনুদ্দীন চিশতী রহিমাহুল্লাহ-এর মাযারে তার ওফাত উপলক্ষ্যে যে ‘উরস’ হয়, সেখানে এমন অনেক পশু যবেহ করা হয়, যা মূর্খ লোকেরা খাজা রহিমাহুল্লাহ বা তার মাযারের নামে মানত করে থাকে। জাহেলী যুগের ‘ফারা’, ‘আতীরা’ আর বর্তমানের এসব যবেহকৃত পশুর মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। আল্লাহ ছাড়া অন্য যে কারো নামে মানত করা, তা যদি পীর-বুযুর্গের নামেও হয় তবুও তা শিরক। আমাদের দেশেও খাজা আজমীরী রহিমাহুল্লাহ-এর ওফাতকে কেন্দ্র করে জাহেল লোকেরা এমন সব রসম-রেওয়াজ উদ্ভাবন করেছে, যা কঠোরভাবে পরিহার করে চলা উচিত। বিভিন্ন স্থানে লাল কাপড়ে মোড়ানো বিরাট ‘আজমীরী ডেগ’ বসানো হয়। কোথাও কোথাও মাযারের আদলে অস্থায়ী মাযার স্থাপন করা হয়। এরপর খাজা আজমীরী রহিমাহুল্লাহ-এর উদ্দেশ্যে নযর-নিয়ায ও মানতের নামে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা-পয়সা, চাল-ডাল ইত্যাদি ওঠানো হয়, যা দেওয়াও হারাম এবং ওখান থেকে কিছু খাওয়াও হারাম। যারা এগুলো উঠায় তারা এগুলো দিয়ে আনন্দ-ফূর্তির আয়োজন করে। ঢোল-তবলা ও বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র সহযোগে নাচ-গানের আসর বসায়। যেখানে নারী-পুরুষ একসঙ্গে নাচ-গান ও খাওয়া-দাওয়ায় অংশ নেয়, অবাধে মেলামেশা করে এবং নানা ধরনের গর্হিত কাজ করে থাকে, যা নিঃসন্দেহে হারাম।

অতএব রজব মাসের সম্মানে বিশেষ ছিয়াম পালন করা, ২৭শে রজবের রাত্রিকে শবে মি‘রাজ ধারণা করে ঐ রাতকে ইবাদতের জন্য নির্দিষ্ট করা, উক্ত উদ্দেশ্যে বিশেষ কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান করা, যিকির-আযকার, শাবীনা খতম ও দু‘আর অনুষ্ঠান করা, মীলাদ ও ওয়ায-মাহফিল করা, ঐ রাতের ছওয়াব লাভের উদ্দেশ্যে সেমিনার ও সিম্পোজিয়াম করা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা, সরকারি ছুটি ঘোষণা করা ও তার ফলে জাতীয় অর্থনীতির বিশাল অংকের ক্ষতি করা, ছহীহ হাদীছ বাদ দিয়ে মি‘রাজের নামে উদ্ভট সব গল্পবাজি করা, মি‘রাজকে বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণ করতে গিয়ে অনুমানভিত্তিক কথা বলা, ঐ দিন আতশবাজি, আলোকসজ্জা, কবর যিয়ারত, দান-খয়রাত এবং এ মাসের ফযীলত লাভের আশায় উমরা পালন ইত্যাদি সবই বিদ‘আতের পর্যায়ভুক্ত।[16]

মুহাম্মাদ গিয়াসুদ্দীন

 শিবগঞ্জ, বগুড়া।


[1]. ছহীহ বুখারী, ১/৩৭১।

[2]. কিতাবুল মাওযূআত, ২/১২৩।

[3]. গোলাম রহমান, মাহে মি‘রাজ, মাসিক আত-তাহরীক, ২য় বর্ষ, ২য় সংখ্যা, নভেম্বর-১৯৯৮, পৃ. ২২।

[4]. মুফতী হাবীব ছামদানী, বার চান্দের ফযিলত, পৃ. ১২৩।

[5]. আল-মাসনূ, পৃ. ২০৮।

[6]. কিতাবুল মাওযূআত।

[7]. তাবঈনুল আযাব, পৃ. ৬৪; তানযীহ, ২/১৬১।

[8]. আল-আসার, আবদুল হাই লখনবী, পৃ. ৭৮।

[9]. ইবনু তায়মিয়া রহিমাহুল্লাহ, মাজমূউল ফাতাওয়া, ২৫/২৯০।

[10]. আল-মানারুল মুনীফ, পৃ. ৯৬।

[11]. তাবঈনুল আযাব, পৃ. ১১।

[12]. সাইয়েদ সাবেক, ফিক্বহুস সুন্নাহ, ১/৩৮৩।

[13]. শায়খ উছায়মীন, মাজমূউ ফাতাওয়া, ২০/৪৪০।

[14]. ইবনু মাজাহ, হা/৩১৬৮; মুখতাছার ছহীহ মুসলিম, হা/১২৬০; ইরওয়া, হা/১১৮০; ছহীহ জামে‘ আছ-ছাগীর, হা/৭৫৪৪।

[15]. আস-সুনান, ৩/১০৪।

[16]. মাসিক আত-তাহরীক, সেপ্টেম্বর-২০০৪, পৃ. ৯।

Magazine