উত্তর: উক্ত ইমামের শিরকী কথাগুলো যদি বড় শিরক না হয়, যেমন- কবরকে সামনে রেখে ছালাত আদায় এবং বিদআতগুলো কাফেরে পরিণত না করে তথা আক্বীদাগত বিদআত না হয়, যেমন- আল্লাহর ছিফাতকে অস্বীকার করা, তাহলে তার পিছনে ছালাত পড়া বৈধ হবে। আর যদি বড় শিরক হয় ও বিদআতগুলো কুফরীতে পরিণত করে দেয়, তাহলে সেই ইমামের পিছনে ছালাত পড়া বৈধ হবে না এবং ছালাত বিশুদ্ধ হবে না। আবূ হুরায়রা রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তারা তোমাদের ইমামতি করে, যদি তারা সঠিকভাবে আদায় করে, তাহলে তার ছওয়াব তোমরা পাবে। আর যদি তারা ভুল করে, তাহলে তোমাদের জন্য ছওয়াব আছে আর ভুলত্রুটির দায়িত্ব তাদের (ইমামের) উপরই বর্তাবে’ (ছহীহ বুখারী, হা/৬৯৪)।
প্রশ্নকারী : আল-আমিন
চিরিরবন্দর, দিনাজপুর।