কিশোর গ্যাংয়ের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড :
(১) মদের টাকার জন্য দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার জাজিরা গ্রামের দশম শ্রেণি পড়ুয়া শাকিলকে খুন করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা।[1]
(২) টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে গত এক সপ্তাহে কিশোর গ্যাংয়ের হামলার শিকার হয়েছে অন্তত ১৫ জন এসএসসি পরীক্ষার্থী।[2]
(৩) তেজগাঁও মহিলা কলেজসংলগ্ন ১০ নং গলিতে কিশোর গ্যাংয়ের হামলার শিকার হয়ে ভারসাম্যহীন অবস্থায় দিনাতিপাত করছে ঢাকার গভর্ণমেন্ট সায়েন্স হাইস্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র আহসান হোসেন আলিফ।[3]
(৪) সম্প্রতি মিরপুরের বাউনিয়াবাদ এলাকার শাহীন নামে এক ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে কিশোর গ্যাং আশিক বাহিনীর সদস্যরা।[4]
(৫) সম্প্রতি চট্টগ্রামে জোড়া খুনের সাথে কিশোর গ্যাংয়ের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ উঠেছে।[5]
(৬) ফরিদপুরের শহরতলির ধুলদি রেলগেট বাজার এলাকায় মেমার্স মল্লিক ট্রেডার্স নামের বড় ধরনের একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে কিশোর গ্যাংয়ের একটি দল হামলা চালিয়ে দুজনকে কুপিয়ে জখম করে এবং ক্যাশ বাক্স থেকে ৬ লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।[6]
(৭) নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌরশহরে এক কলেজছাত্রীকে ইভটিজিং ও নিপীড়নের প্রতিবাদ করায় ২০-২৫ জন বখাটে রামদাসহ দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাড়িতে হামলা চালায়।[7]
(৮) ঢাকার পল্লবীতে ২০২২ সালের ২১ ও ২২ ফেব্রুয়ারি কিশোর অপরাধীদের হাতে পরপর রায়হান ও জাহিদ নামে দুই ব্যক্তি খুন হন।[8]
(৯) নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার গোলাকান্দাইল এলাকার আধরিয়ায় ৮ নভেম্বর, ২০২২ তারিখে চাঁদার টাকা না দেওয়ায় রাশেদ মিয়া নামে তেলের দোকানের এক কর্মচারীকে ছুরি মেরে হত্যা করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা।[9]
(১০) ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ঢাকা উদ্যান এলাকায় বাবু নামে এক নির্মাণ শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করেছে স্থানীয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা।[10]
(১১) রাজশাহীর গোদাগাড়ী সরকারি স্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থী সামিউল আলমকে কিশোর গ্যংয়ের সদস্যরা তুলে নিয়ে বেদম মারধর ও সিগারেটের ছ্যাঁকা দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।[11]
দৈনিক ইনকিলাবের সূত্রে জানা যায়, ২০১০ সাল থেকে রাজধানীতে কিশোর অপরাধের কারণে মামলা হয়েছে প্রায় অর্ধশত। যার মধ্যে একটি মামলার বিচারকার্য চূড়ান্ত পর্যায়ে।[12]
অঞ্চলভিত্তিক কিশোর গ্যাং :
কিশোর গ্যাং মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে শহর, নগর, গ্রাম প্রতিটি জনপদে। তবে এই গ্যাংয়ের আধিপত্য সবচেয়ে বেশি রয়েছে রাজধানী ঢাকায়। ঢাকা ও এর আশপাশে শতাধিক কিশোর গ্যাংয়ের তথ্য রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে।[13]
ঢাকার উপকণ্ঠে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলায় বর্তমানে ৬০টিরও বেশি কিশোর গ্যাং সক্রিয় আছে। উপজেলার গোলাকান্দাইল এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। যার প্রায় সবকটিই মাদক কারবারে সম্পৃক্ত বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। এছাড়া, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা কিশোর গ্যাংয়ের কারণে বার বার পত্রিকার শিরোনাম হচ্ছে।
কিশোর গ্যাংয়ের বাহারি নাম :
কিশোর গ্যাংয়ের অধিকাংশ নামই ব্যক্তির সাথে সংশ্লিষ্ট। এর বাইয়ের বেশ কিছু নাম আলোচনায় এসেছে। যেমন— তেজগাঁও এলাকার) ‘লাল গ্রুপ’, ‘টক্কর ল’, ‘ল ঠেলা’, ‘মুখে ল’ , ‘পাঁয়তারা কিংস’, দে ধাক্কা, লারা দে, লেভেল হাই, গুতা দে, মারা ভাণ্ডার, কালা আয়সা, ক্যাস্তা ফিরোজ ৪০ ফিট, ভাইগ্যা যা। (উত্তরা এলাকার) জিইউ, ক্যাকরা, ডিএইচবি, ব্ল্যাক রোজ, বিগ বস, পাওয়ার বয়েজ, ডিসকো বয়েজ, তালা চাবি, নাইন স্টার, নাইন এমএম বয়েজ, পোঁটলা বাবু, সুজন ফাইটার, আলতাফ জিরো, এনএনএস, ইফএইচবি, রনো, কে নাইন, ফিফটিন, থ্রি গোল, ক্যাসল বয়েজ, ভাইপার। (নারায়ণগঞ্জ এলাকায়) সেভেন স্টার, ইয়াং স্টার, টাইগার, কিং স্টার, স্ট্রয় অ্যাটাক, কসাই, বাবা, গাল কাটা লাদেন, রগকাটা আকাশ, ফ্লেক্সি সাইফ, এলকে ডেভিল. ডেঞ্জার গ্রুপ, দাদা ভাই গ্রুপ ইত্যাদি। এসব উদ্ভট নামই কিশোর গ্যাংয়ের বিকৃত মানসিকতার পরিচয় বহন করে।
কিশোর গ্যাং প্রতিরোধের উপায় :
(১) নজরদারিতা : কিশোর অপরাধ বিশেষ করে কিশোর গ্যাং নির্মূলে সবার আগে প্রয়োজন নজরদারি। এক্ষেত্রে পরিবার, প্রশাসন, সমাজ, রাষ্ট্র সকলকেই সম্মিলিত ভূমিকা রাখতে হবে।
(২)পারিবারিক সচেতনতা বৃদ্ধি : পরিবার শিশুর সর্বপ্রথম ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। সুতরাং কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে পরিবারের সকল সদস্যের সম্মিলিত প্রয়াস ও উদ্যোগের বিকল্প নেই।
(৩)সামাজিক দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি : পরিবারের পরই সমাজের দায়বদ্ধতার বিষয়টি আসে। সমাজের বয়োজ্যেষ্ঠ ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের আচার-আচরণ দ্বারা শিশু-কিশোররা প্রভাবিত হয়। সুতরাং সমাজের সচেতন মহল ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা নিজেদের দায়বদ্ধতা থেকে সোচ্চার হলে কিশোর গ্যাং নির্মূল সময়ের ব্যাপার মাত্র।
(৪)সামাজিক উদ্যোগ : কিশোর গ্যাংয়ের শক্তি ও রসদের যোগান আসে মূলত রাজনৈতিক মহল থেকে। তাই আইন বা পুলিশি ব্যবস্থা দিয়ে এগুলো বন্ধ করা কঠিন। সেক্ষেত্রে সমাজের ভেতর থেকেই বিপথগামী কিশোরদের সংশোধনের উদ্যোগ নিতে হবে। এক্ষেত্রে স্থানীয় সমাজের বিভিন্ন উপাদান যেমন সাহিত্য সংঘ, সমিতি, সাংস্কৃতিক সংঘ, খেলাধুলার ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব স্থাপন, মানবতার দেয়াল তৈরিসহ বিভিন্ন সামাজিক উদ্যোগে কিশোরদের অংশগ্রহণ বাড়াতে পারলে কিশোর অপরাধ বহুলাংশে হ্রাস পাবে।
(৫) প্যারেন্টিং প্রশিক্ষণ : প্যারেন্টিং কোনো হেলাখেলার বিষয় নয়। এটি মহান ব্রত। প্যারেন্টিং-এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে এদেশের অধিকাংশ পিতা-মাতাই অজ্ঞ। পিতা-মাতাকে প্যারেন্টিং প্রশিক্ষণ প্রদান কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
(৬) খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সংপৃক্ততা বৃদ্ধি : খেলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এসব কাজে কিশোরদের যুক্ত রাখলে অপরাধে জড়ানোর প্রবণতা হ্রাস পাবে। সুতরাং কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে পর্যাপ্ত খেলার মাঠ ও খেলার সামগ্রীর ব্যবস্থা ও সুস্থ ধারার সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধির ব্যবস্থা করা জরুরী।
(৭) বই পড়া : বই জ্ঞানের ধারক। বই জ্ঞানের ভান্ডার। বই পাঠের অভ্যাস মানুষকে দুশ্চিন্তা, অলসতা, অস্থিরতা থেকে মুক্তি দেয়। বইয়ের সাথে একবার সম্পর্ক হয়ে গেলে কিশোররা আর গ্যাং কালচারের দিকে ফিরেও তাকাবে না। সে কারণে পারিবারিকভাবে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। প্রতিষ্ঠা করতে হবে পর্যাপ্ত সমৃদ্ধ পারিবারিক ও পাবলিক লাইব্রেরি।
(৮) আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারি : কিশোর গ্যাং দমনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারির বিকল্প নেই। তাদের কার্যকর ভূমিকার মাধ্যমে কিশোর গ্যাং নির্মূল করা সম্ভব। এজন্য তাদেরকে স্বাধীনভাবে কাজ করার স্পেস দিতে হবে।
(৯) সুষ্ঠু সামাজিকীকরণ : সামাজিকীরণ বাধাগ্রস্ত হলে শিশুর বিকাশ ও সামগ্রিক কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত হয়। আর সঠিক ও সুষ্ঠু সামাজিকীকরণই পারে শিশু-কিশোরদের সব ধরনের অপরাধপ্রবণতার পথ রুদ্ধ করতে। তাই কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূলে সুষ্ঠু সামাজিকীকরণের উপর জোর দিতে হবে।
(১০) কিশোরের সংজ্ঞা ও আইন পরিবর্তন : বর্তমানে কিশোররা পরিণত মানুষের মতোই আচরণ করছে। তাদের অপরাধের ধরন কোনো কোনো ক্ষেত্রে বয়স্কদেরও হার মানাচ্ছে। সে কারণে শিশু আইনের দোহাই দিয়ে কিশোর অপরাধীকে ছাড় দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। প্রয়োজনে শিশু আইন সংশোধন আনতে হবে।
(১১) কিশোর কারাগার স্থাপন : অপরাধী কিশোরদের জন্য পৃথক কোনো কারাগারের ব্যবস্থা নেই। সে কারণে তাদেরকে প্রকৃতার্থে সংশোধন করা সম্ভব হচ্ছে না।
(১২) নৈতিক শাসন জোরদার করা : কিশোর অপরাধ নির্মূলে শুধু আইনী শাসনই যথেষ্ট নয়। আইনী শাসনের পাশাপাশি নৈতিক শাসনের মাধ্যমে কিশোরদের সুপথে ফেরানোর চেষ্টা করা প্রয়োজন। সম্প্রতি এ ব্যাপারে একটি ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেছে রাজশাহী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-২-এর বিচারক মুহা. হাসানুজ্জামান। তিনি অভিযুক্ত রাজশাহীর ২৬ শিশু আসামিকে ভালো কাজ করার শর্তে মুক্তির সুযোগ দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্তদের ভালো কাজ করার এই কার্যক্রম ছয় মাস পর্যবেক্ষণ করার কথা আদেশে উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, এই ছয় মাস তারা নিজ নিজ বাড়িতেই থাকবে। যদি তারা আদালতের নির্দেশনা ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের শর্ত অনুযায়ী সুন্দর জীবনযাপন করে, তাহলে তাদের মামলা থেকে খালাস দেওয়া হবে। তবে যারা নির্দেশনা উপেক্ষা করবে তাদের আবারও বিচারপ্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে হবে। এছাড়া তাদের মাদকে না জড়ানো, বাল্যবিবাহ না করা, পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার করা, মারামারিতে জড়ানো থেকে বিরত রাখতে বলেছে আদালত। এসময় তাদেরকে ভালো কাজ করাসহ সমাজসেবা দপ্তর নির্ধারিত ১০টি শর্ত মেনে চলতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। এরপর ছয় মাস পর আদালত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানোর কথা ঘোষণা করে।[14]
(১৩) প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ : Prevention is better than cure অর্থাৎ ‘রোগ প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম’। কোনো অপরাধের পর তার কারণ ও ধরন নিয়ে গবেষণার চেয়ে জরুরী হলো ঐ অপরাধ সংঘটনের উৎস বন্ধ করা। প্রতিরোধমূলক এমন ব্যবস্থা গ্রহণ করা, যাতে আক্রমণ ও সংক্রমণের সম্ভাবনা শূন্যের কোঠায় থাকে। অপরাধের ক্রমবর্ধমান এই নবতর প্রবণতা রুদ্ধ করতে না পারলে এবং তা সমাজদেহে ক্যান্সারের মতো ছড়িয়ে পড়লে পারিবারিক ও সামাজিক ব্যবস্থাপনা বাস্তবপক্ষেই হুমকির মুখে পড়বে। তাই সংশ্লিষ্ট সকলের উচিত বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করা, আরও বৃহত্তর পরিসরে গবেষণা করা এবং কারণসমূহ উদ্ঘাটন করে প্রতিরোধে যথার্থ করণীয় নির্ধারণ করা।
(১৪) ইসলামী আইন বাস্তবায়ন : ইসলামী জীবনব্যবস্থা মানবজাতির জন্য মহান আল্লাহর সবচেয়ে বড় একটি নেয়ামত। এতে রয়েছে মানবজীবনের সকল দিক ও বিভাগের সমাধান। ইসলাম নির্দেশিত বিধানাবলি সামগ্রিক জীবনে বাস্তবায়নের মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্রদেহের সকল রোগের বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব। ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবনে ইসলামী মূল্যবোধ ও নৈতিকতা চর্চার ব্যবস্থা হলে ও রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠা করা গেলেই পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রকে শান্তির আধারে পরিণত করা সম্ভব হবে এবং জাতি কিশোর গ্যাংয়ের মতো অভিশপ্ত অপরাধের বিষবাষ্প থেকে রক্ষা পাবে, ইনশা-আল্লাহ।
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সামগ্রিক জীবনে ইসলামের অনুশাসন মেনে চলার এবং এর মাধ্যমে আমাদেরকে ইহ ও পরকালের যাবতীয় অনিষ্ট থেকে বেঁচে থাকার তাওফীক্ব দান করুন- আমীন!
মো. হাসিম আলী
সহকারী শিক্ষক, পল্লী উন্নয়ন একাডেমী ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া।
[1]. দৈনিক দেশ রূপান্তর, ২২ মে, ২০২৩।
[2]. দৈনিক দেশ রূপান্তর, ১৮ মে, ২০২৩।
[3]. দৈনিক ইনকিলাব, ২৯ এপ্রিল, ২০২৩।
[4]. দৈনিক ইনকিলাব, ২৯ এপ্রিল, ২০২৩।
[5]. দৈনিক দেশ রূপান্তর, ১২ মে, ২০২৩।
[6]. দৈনিক আমাদের সময়, ৮ এপ্রিল, ২০২২।
[7]. দৈনিক দেশ রূপান্তর, ৬ এপ্রিল, ২০২২।
[8]. দৈনিক দেশ রূপান্তর, ১৫ মার্চ, ২০২২।
[9]. দৈনিক দেশ রূপান্তর, ২২ নভেম্বর, ২০২২।
[10]. দৈনিক ইনকিলাব, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২।
[11]. দৈনিক যুগান্তর, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২।
[12]. দৈনিক ইনকিলাব, ২৯ এপ্রিল, ২০২৩।
[13]. দৈনিক ইনকিলাব, ২৯ এপিল, ২০২৩।
[14]. দৈনিক দেশ রূপান্তর, ১৬ নভেম্বর, ২০২২।