কুরআন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরার এক অনন্য বার্তা

রামাযান মাসের গুরুত্ব ও ফযীলত

post title will place here

রামাযান মাস হিজরী ক্যালেন্ডারের ৯ম মাস। রামাযান আরবী শব্দ। রামাযান (رَمَضَانُ)-এর আভিধানিক অর্থ হলো জ্বালানো, পোড়ানো ও দগ্ধ বা ভস্ম করা। অর্থাৎ এ মাসে নেক আমলের মাধ্যমে গুনাহসমূহকে জ্বালিয়ে ভস্ম করে দেওয়া হয়, তাই একে রামাযান নামে অভিহিত করা হয়।

রামাযান মাসের গুরুত্ব : এ মাস অন্য সব মাস অপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এ মাস কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার এবং ছিয়াম পালন করার মাস। অফুরন্ত কল্যাণ ও বরকতের মাস। নিম্নে এ মাসের গুরুত্বসমূহ আলোচনা করা হলো—

(১) রামাযান মাস কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার মাস : আল্লাহ তাআলা বলেন,﴿شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنْزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِنَ الْهُدَى وَالْفُرْقَان﴾ ‘রামাযান মাস, যাতে কুরআন নাযিল করা হয়েছে মানুষের জন্য হেদায়াতস্বরূপ এবং (সত্য-মিথ্যার) মানদণ্ড ও হেদায়াতের সুস্পষ্ট প্রমাণ হিসেবে (আল-বাক্বারা, ২/১৮৫)

(২) শয়তান বন্দী হওয়ার মাস : এ মাসে শয়তানকে বন্দী করা হয়, আসমানের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয়, জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করা হয়। আবূ হুরায়রা রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,إِذَا دَخَلَ شَهْرُ رَمَضَانَ فُتِّحَتْ أَبْوَابُ السَّمَاءِ، وَغُلِّقَتْ أَبْوَابُ جَهَنَّمَ، وَسُلْسِلَتِ الشَّيَاطِينُ ‘যখন রামাযান মাস উপস্থিত হয়, তখন জান্নাতের দরজাসমূহ উন্মুক্ত করা হয়, জাহান্নামের দ্বারসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয় আর শয়তানদেরকে শৃঙ্খলিত করা হয়’।[1]

(৩) জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয় আর জাহান্নামের দরজা বন্ধ করা হয় : আবূ হুরায়রা রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,إِذَا كَانَ أَوَّلُ لَيْلَةٍ مِنْ شَهْرِ رَمَضَانَ صُفِّدَتِ الشَّيَاطِينُ، وَمَرَدَةُ الجِنِّ، وَغُلِّقَتْ أَبْوَابُ النَّارِ، فَلَمْ يُفْتَحْ مِنْهَا بَابٌ، وَفُتِّحَتْ أَبْوَابُ الجَنَّةِ، فَلَمْ يُغْلَقْ مِنْهَا بَابٌ، وَيُنَادِي مُنَادٍ: يَا بَاغِيَ الخَيْرِ أَقْبِلْ، وَيَا بَاغِيَ الشَّرِّ أَقْصِرْ، وَلِلَّهِ عُتَقَاءُ مِنَ النَّارِ، وَذَلكَ كُلّ لَيْلَةٍ ‘রামাযান মাসের প্রথম রাত যখন আসে, তখন শয়তানদের ও অবাধ্য জিনদেরকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয়, জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করা হয় এবং তার একটি দরজাও খোলা থাকে না। জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং তার একটি দরজাও বন্ধ রাখা হয় না। আর একজন আহ্বানকারী এই বলে আহ্বান করেন, ‘হে মঙ্গলকামী! তুমি সামনে অগ্রসর হও। হে মন্দকামী! তুমি ক্ষান্ত হও। এসময় আল্লাহ অনেককে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দান করেন। এমনটা প্রত্যেক রাতেই হয়ে থাকে’।[2] অন্য বর্ণনায় রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, إِنَّ لِلَّهِ عِنْدَ كُلِّ فِطْرٍ عُتَقَاءَ ‘প্রত্যেক ইফতার করার সময় আল্লাহ বহু মানুষকে জাহান্নাম থেকে মুক্তিদান করে থাকেন’।[3]

(৪) এ মাসে হাজার মাস হতে উত্তম একটি রাত রয়েছে : আনাস ইবনু মালেক রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রামাযান মাস উপস্থিত হলে রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,إِنَّ هَذَا الشَّهْرَ قَدْ حَضَرَكُمْ، وَفِيهِ لَيْلَةٌ خَيْرٌ مِنْ أَلْفِ شَهْرٍ، مَنْ حُرِمَهَا فَقَدْ حُرِمَ الْخَيْرَ كُلَّهُ، وَلَا يُحْرَمُ خَيْرَهَا إِلَّا مَحْرُومٌ ‘নিশ্চয়ই এই মাস তোমাদের নিকট উপস্থিত হয়েছে। এই মাসে এমন একটি রাত রয়েছে, যা হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। যে ব্যক্তি ঐ রাতের ছওয়াব থেকে বঞ্চিত হলো, সে যেন সর্বপ্রকার কল্যাণ থেকেই বঞ্চিত থেকে গেল। আর একান্ত চিরবঞ্চিত ছাড়া ঐ রাতের কল্যাণ থেকে অন্য কেউ বঞ্চিত হয় না’।[4] সে রাতটি হলো ক্বদরের রাত।

(৫) এ মাস গুনাহ হতে মুক্ত হওয়ার মাস : রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, الصَّلَوَاتُ الْخَمْسُ، وَالْجُمْعَةُ إِلَى الْجُمْعَةِ، وَرَمَضَانُ إِلَى رَمَضَانَ، مُكَفِّرَاتٌ مَا بَيْنَهُنَّ إِذَا اجْتَنَبَ الْكَبَائِرَ ‘পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত, এক জুমআ থেকে আরেক জুমআ পর্যন্ত এবং এক রামাযান থেকে অপর রামাযান পর্যন্ত এসব তাদের মধ্যবর্তী সময়ের গোনাহের জন্য কাফফারা হয়ে যাবে, যদি সে কাবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে’।[5]

(৬) রামাযান মাসে উমরা করার ফযীলত : রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক মহিলাকে বলেছিলেন,فَإِذَا كَانَ رَمَضَانُ اعْتَمِرِي فِيهِ، فَإِنَّ عُمْرَةً فِي رَمَضَانَ حَجَّةٌ ‘রামাযান মাস আসলে তুমি উমরা করবে, কারণ এ মাসের উমরা হজ্জ সমতুল্য’।[6]

(৭) এ মাসে বেশি বেশি দান করা : ইবনু আব্বাস রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَجْوَدَ النَّاسِ، وَأَجْوَدُ مَا يَكُونُ فِي رَمَضَانَ، حِينَ يَلْقَاهُ جِبْرِيلُ، وَكَانَ جِبْرِيلُ عَلَيْهِ السَّلاَمُ يَلْقَاهُ فِي كُلِّ لَيْلَةٍ مِنْ رَمَضَانَ، فَيُدَارِسُهُ القُرْآنَ، فَلَرَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَجْوَدُ بِالخَيْرِ مِنَ الرِّيحِ المُرْسَلَةِ ‘রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমস্ত লোকের চেয়ে অধিক দানশীল ছিলেন। আর রামাযান মাসে যখন জিবরীল আলাইহিস সালাম তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন, তখন তিনি আরো বেশি বদান্যতা প্রদর্শন করতেন। জিবরীল আলাইহিস সালাম রামাযান মাসের প্রত্যেক রজনিতে তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতেন এবং তাঁর কাছে কুরআন পুনরাবৃত্তি করতেন। রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রবাহমান বায়ু অপেক্ষা অধিক দানশীল ছিলেন’।[7]

রামাযান মাসের ছিয়ামের গুরুত্ব ও ফযীলত : ছিয়াম শব্দের অর্থ বিরত থাকা। শারঈ অর্থ হলো ছুবহে ছাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত নিয়্যত সহকারে সব ধরনের পানাহার, স্ত্রী সহবাস ছিয়াম ভঙ্গকারী উপাদান থেকে বিরত থাকাকে ছিয়াম বলে। রামাযানের ছিয়াম প্রত্যেক মুসলিম, মুক্বীম, সক্ষম এবং প্রাপ্তবয়স্ক নর-নারীর ওপর ফরয। মহান আল্লাহ বলেন,﴿يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ﴾ ‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর ছিয়াম ফরয করা হয়েছে, যেমন তোমাদের আগের লোকদের উপর ফরয করা হয়েছিল, যাতে তোমরা মুত্তাক্বী হতে পারো’ (আল-বাক্বারা, ২/১৮৩)

ইবনু উমার রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,بُنِيَ الإِسْلاَمُ عَلَى خَمْسٍ: شَهَادَةِ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ، وَإِقَامِ الصَّلاَةِ، وَإِيتَاءِ الزَّكَاةِ، وَالحَجِّ، وَصَوْمِ رَمَضَانَ ‘ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির উপর স্থাপিত: ১. এই সাক্ষ্য দেওয়া যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো প্রকৃত মা‘বূদ বা উপাস্য নেই এবং মুহাম্মাদ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর রাসূল, ২. ছালাত প্রতিষ্ঠা করা, ৩. যাকাত প্রদান করা, ৪. হজ্জ করা এবং ৫. রামাযান মাসের ছিয়াম পালন করা’।[8]

রামাযান মাসের ছিয়ামের ফযীলত :

(১) রামাযান মাসের ছিয়ামের ছওয়াব আল্লাহ নিজ হাতে দিবেন : আবূ হুরায়রা রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,قَالَ اللَّهُ كُلُّ عَمَلِ ابْنِ آدَمَ لَهُ إِلاَّ الصِّيَامَ ، فَإِنَّهُ لِى ، وَأَنَا أَجْزِى بِهِ . وَالصِّيَامُ جُنَّةٌ ، وَإِذَا كَانَ يَوْمُ صَوْمِ أَحَدِكُمْ ، فَلاَ يَرْفُثْ وَلاَ يَصْخَبْ ، فَإِنْ سَابَّهُ أَحَدٌ ، أَوْ قَاتَلَهُ فَلْيَقُلْ إِنِّى امْرُؤٌ صَائِمٌ . وَالَّذِى نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ لَخُلُوفُ فَمِ الصَّائِمِ أَطْيَبُ عِنْدَ اللَّهِ مِنْ رِيحِ الْمِسْكِ ، لِلصَّائِمِ فَرْحَتَانِ يَفْرَحُهُمَا إِذَا أَفْطَرَ فَرِحَ ، وَإِذَا لَقِىَ رَبَّهُ فَرِحَ بِصَوْمِهِ ‘আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ছিয়াম ব্যতীত আদম সন্তানের প্রতিটি কাজই তার নিজের জন্য, কিন্তু ছিয়াম আমার জন্য। তাই আমি এর প্রতিদান দেব। ছিয়াম ঢালস্বরূপ। তোমাদের কেউ যেন ছিয়াম পালনের দিন অশ্লীলতায় লিপ্ত না হয় এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে। যদি কেউ তাকে গালি দেয় অথবা তার সঙ্গে ঝগড়া করে, তাহলে সে যেন বলে, আমি একজন ছায়েম বা ছিয়াম পালনকারী। যার কব্জায় মুহাম্মাদের প্রাণ, তাঁর শপথ! অবশ্যই ছিয়াম পালনকারী ব্যক্তির মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিসকের চাইতেও অধিক সুগন্ধিময়। ছিয়াম পালনকারীর জন্য রয়েছে দুটি খুশির সময়, যাতে সে খুশি হয়। যখন সে ইফতার করে, সে খুশি হয় এবং যখন সে তার প্রতিপালকের সাথে সাক্ষাৎ করবে, তখন সে আনন্দিত হবে ছিয়ামের কারণে’।[9]

(২) ছিয়াম পালনকারী ব্যক্তি জান্নাতে বিশেষ দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে : সাহল ইবনু সা‘দ রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,إِنَّ فِي الجَنَّةِ بَابًا يُقَالُ لَهُ الرَّيَّانُ، يَدْخُلُ مِنْهُ الصَّائِمُونَ يَوْمَ القِيَامَةِ، لاَ يَدْخُلُ مِنْهُ أَحَدٌ غَيْرُهُمْ، يُقَالُ: أَيْنَ الصَّائِمُونَ؟ فَيَقُومُونَ لاَ يَدْخُلُ مِنْهُ أَحَدٌ غَيْرُهُمْ، فَإِذَا دَخَلُوا أُغْلِقَ فَلَمْ يَدْخُلْ مِنْهُ أَحَدٌ ‘জান্নাতের মধ্যে এমন একটি দরজা আছে, যার নাম হলো রাইয়ান; সেখান দিয়ে ক্বিয়ামতের দিন কেবল ছিয়াম পালনকারীগণই প্রবেশ করবেন। তারা ছাড়া আর কেউ সেদিক দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। বলা হবে, ‘ছিয়াম পালনকারীরা কোথায়?’ তখন তারা দণ্ডায়মান হবেন। তারা ছাড়া আর কেউ সেখান দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। যখন তারা প্রবেশ করবেন, তখন দরজাটি বন্ধ করে দেওয়া হবে। ফলে সেখান দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না’।[10]

(৩) রামাযানের ছিয়াম পূর্ববর্তী গুনাহকে মিটিয়ে দেয় : আবূ হুরায়রা রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,مَنْ صَامَ رَمَضَانَ، إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا، غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ ‘যে ব্যক্তি ঈমান সহকারে ছওয়াবের আশায় রামাযানের ছিয়াম পালন করে, তার অতীতের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়’।[11]

(৪) ছিয়াম পালনকারীকে ইফতার করানোর মর্যাদা : যায়েদ ইবনু খালেদ রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,مَنْ فَطَّرَ صَائِمًا كَانَ لَهُ مِثْلُ أَجْرِهِمْ، مِنْ غَيْرِ أَنْ يَنْقُصَ مِنْ أُجُورِهِمْ شَيْئًا ‘যে ব্যক্তি ছিয়াম পালনকারীকে ইফতার করাবে, সে তাদের সমপরিমাণ ছওয়াব পাবে। কিন্তু তাদের ছওয়াব থেকে কোনো কমতি হবে না’।[12]

পরিশেষে বলা যায়, রামাযান মাসের অনেক গুরুত্ব ও ফযীলত রয়েছে। রামাযান আমাদের মাঝে আসে গুনাহ মোচনের বিরাট সুযোগ নিয়ে। আমরা যেন রামাযান মাসকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করতে পারি, আল্লাহ তাআলা আমাদের সেই তাওফীক্ব দান করুন- আমীন!

মাহবূবুর রহমান মাদানী

শিক্ষক, আল-জামি‘আহ আস-সালাফিয়্যাহ, ডাঙ্গীপাড়া, পবা, রাজশাহী।


[1]. ছহীহ বুখারী, হা/১৮৯৯; ছহীহ মুসলিম, হা/১০৭৯।

[2]. তিরমিযী, হা/৬৮২; ইবনু মাজাহ, হা/১৬৪২।

[3]. আহমাদ, হা/২২২০২; শুআবুল ঈমান, হা/৩৬০৫।

[4]. ইবনু মাজাহ, হা/১৬৪৪; ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত-তারহীব, হা/১০০০।

[5]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৩।

[6]. ছহীহ বুখারী, হা/১৭৮২; ছহীহ মুসলিম, হা/২৯০৮।

[7]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৫৫৪; ছহীহ মুসলিম, হা/২৩০৮।

[8]. ছহীহ বুখারী, হা/৮; ছহীহ মুসলিম, হা/২১।

[9]. ছহীহ বুখারী, হা/১৯০৪।

[10]. ছহীহ বুখারী, হা/১৮৯৬; ছহীহ মুসলিম, হা/১১৫২।

[11]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৮; ছহীহ মুসলিম, হা/৭৬০।

[12]. তিরমিযী, হা/৮০৭; ইবনু মাজাহ, হা/১৭৬৬, হাদীছ ছহীহ।

Magazine