কুরআন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরার এক অনন্য বার্তা

মুমিনের পরিচয় ও তার গুণাবলি

post title will place here

ভূমিকা:

ইসলামে একজন মুমিন (সত্যিকার ঈমানদার) কেবল নামমাত্র মুসলিম নয়; বরং সে এমন একজন ব্যক্তি, যে তার বিশ্বাস ও কর্মের মাধ্যমে ইসলামের পরিপূর্ণ রূপ প্রতিফলিত করে। একজন মুমিনের পরিচয় শুধু ছালাত, ছিয়াম বা অন্যান্য ইবাদতের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; বরং তার চরিত্র, আচার-আচরণ এবং দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটে। পবিত্র কুরআন ও হাদীছে মুমিনের গুণাবলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, যা একজন সত্যিকারের মুমিনকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তোলে।

এই প্রবন্ধে একজন মুমিনের পরিচয় এবং তার গুরুত্বপূর্ণ গুণাবলি সম্পর্কে আলোচনা করা হবে, যা তাকে পরিপূর্ণ ও আল্লাহর প্রিয় বান্দা হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

মুমিনের পরিচয়:

মুমিন আরবী শব্দ, যা ঈমান শব্দ থেকে এসেছে। ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ বিশ্বাস করা, সত্যায়ন করা। আর মুমিন শব্দের আভিধানিক অর্থ বিশ্বাসী, সত্যায়নকারী, ঈমানদার ইত্যাদি। মুমিন শব্দের অর্থ হলো ঈমানদার বা বিশ্বাসী, যে আল্লাহ তাআলার উপর পরিপূর্ণ আস্থা রাখে এবং তাঁর আদেশ-নিষেধ মেনে চলে। অনুরূপভাবে যে ব্যক্তির ঈমান আছে তাকে মুমিন বলা হয়।

ইসলামী পরিভাষায় ঈমান হলো, تَصْدِيْقٌ بِالْجِنَانِ وَقَوْلٌ بِاللِّسَانِ وَعَمَلٌ بِالْجَوَارِحِ وَالْأَرْكَانِ يَزِيْدُ بِالطَّاعَةِ وَيَنْقُصُ بِالْمَعْصِيَةِ ‘অন্তর দ্বারা সত্যায়ন করা, মৌখিক স্বীকৃতি এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা। এটি আনুগত্যের মাধ্যমে বৃদ্ধি পায় আর অবাধ্যতার মাধ্যমে হ্রাস পায়।[1]

শায়খুল ইসলাম ইমাম ইবনু তায়মিয়্যাহ রাহিমাহুল্লাহ বলেন,أَنَّ الْإِيمَانَ تَصْدِيقٌ بِالْقَلْبِ وَقَوْلٌ بِاللِّسَانِ وَعَمَلٌ بِالْجَوَارِحِ ‘ঈমান হলো অন্তর দ্বারা সত্যায়ন করা, মৌখিক স্বীকৃতি ও কাজে বাস্তবায়ন করা’।[2]

মুমিনের গুণাবলি:

প্রকৃত মুমিন ব্যক্তি দুনিয়া ও আখেরাত উভয় জগতে সম্মানিত। মুমিনের অভিভাবক হলেন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা (আল-বাক্বারা, ২/২৫৭)। মুমিন বান্দারা মহান আল্লাহর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। মুমিন তো তারাই, যারা ঈমানের ৬টি ভিত্তির প্রতি বিশ্বাস রাখে। ঈমানের ৬টি ভিত্তি হলো— (ক) আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, (খ) তাঁর ফেরেশতাগণের প্রতি বিশ্বাস, (গ) তাঁর নাযিলকৃতত কিতাবসমূহের প্রতি বিশ্বাস, (ঘ) তাঁর রাসূলগণের প্রতি বিশ্বাস, (৫) ক্বিয়ামত দিবসের প্রতি বিশ্বাস এবং (৬) আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত তাক্বদীরের ভালোমন্দের প্রতি বিশ্বাস।[3] ‘তাদের জন্য রয়েছে সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কার জান্নাত, যার তলদেশে ঝরনাধারা প্রবাহিত। তারা সেখানে চিরকাল থাকবে’ (আল-বায়্যিনাহ, ৯৮/৭-৮)। প্রত্যেক মুমিনের মাঝে কিছু গুণাবলি থাকা প্রয়োজন, যাতে সকল মানুষের মধ্য থেকে মুমিনকে চিহ্নিত করা যায়। যেমন-

(১) মুমিনরা সন্দেহাতীতভাবে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি ঈমান রাখে: মুমিন দাবিদার ব্যক্তিকে অবশ্যই ৬টি বিষয়ের প্রতি ঈমান আনতে হবে। ঈমানের ৬টি ভিত্তির কোনো একটির প্রতি অবিশ্বাস বা সন্দেহ ঈমান নষ্ট করে দিবে। তাই সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করে এই ৬টি ভিত্তির প্রতি মযবূত বিশ্বাস রাখতে হবে। মহান আল্লাহ বলেন,إِنَّمَا الْمُؤْمِنُوْنَ الَّذِيْنَ آمَنُوْا بِاللهِ وَرَسُوْلِهِ ثُمَّ لَمْ يَرْتَابُوْا ‘প্রকৃত মুমিন তারাই, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে। অতঃপর তাতে কোনোরূপ সন্দেহ পোষণ করে না’ (আল-হুজুরাত, ৪৯/১৫)

(২) মুমিনরা ছালাতে গভীরভাবে মনোযোগী: মুমিনের একটি গুণ হলো- তারা ছালাতের ব্যাপারে খুবই মনোযোগী হয়, তারা খুশূ-খুযূর সাথে একাগ্রচিত্তে ছালাত আদায় করে। সুতরাং তারাই মহান আল্লাহর কাছে সফলকাম, তারাই মুত্তাক্বী, তারাই জান্নাতী। আল্লাহ তাআলা বলেন,قَدْ أَفْلَحَ الْمُؤْمِنُونَ- الَّذِينَ هُمْ فِي صَلاَتِهِمْ خَاشِعُوْنَ ‘মুমিনগণ সফলকাম হয়েছে, যারা তাদের ছালাতে থাকে বিনয়ী’ (আল-মুমিনূন, ২৩/১-২)। বিপরীতে যারা ছালাতে অমনোযোগী বা উদাসীন, তাদের ব্যাপারে আল্লাহ কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন,فَوَيْلٌ لِّلْمُصَلِّيْنَ - الَّذِيْنَ هُمْ عَنْ صَلاَتِهِمْ سَاهُوْنَ ‘দুর্ভোগ ঐসব মুছল্লীর জন্য, যারা তাদের ছালাতের ব্যাপারে থাকে উদাসীন’ (আল-মাঊন, ১০৭/৪-৫)

উপরে উল্লিখিত আয়াতদ্বয় থেকে বুঝা যায় যে, উদাসীন ও অলস মুছল্লীরা জাহান্নামী হবে এবং কেবল মনোযোগী মুছল্লীরাই জান্নাতী হবে আর তারাই সফল মুমিন। কেননা হৃদয় মনোযোগী হলে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ মনোযোগী হয়।

(৩) মুমিনরা অনর্থক কথা ও কাজ এড়িয়ে চলে: মুমিনের আরেকটি গুণ হলো- তারা কখনো অনর্থক কথা বা কাজে লিপ্ত হয় না অর্থাৎ এমন প্রত্যেকটি কথা ও কাজ থেকে বিরত থাকে, যা অপ্রয়োজনীয়, অর্থহীন এবং যাতে কোনো ফল লাভও হয় না। শিরক ও বিদআতসহ সকল প্রকার পাপ কাজ ও অশ্লীল কথাসমূহ এর অন্তর্ভুক্ত। মহান আল্লাহ বলেন, وَالَّذِيْنَ هُمْ عَنِ اللَّغْوِ مُعْرِضُوْنَ ‘আর যারা অনর্থক কথা-কর্ম থেকে বিমুখ’ (আল-মুমিনূন, ২৩/৩)। রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, مِنْ حُسْنِ إِسْلاَمِ الْمَرْءِ تَرْكُهُ مَا لاَ يَعْنِيْهِ ‘মানুষের ইসলামের অন্যতম সৌন্দর্য হলো অনর্থক বিষয়সমূহ পরিহার করা’।[4] এমনকি তারা অনর্থক কথা-কাজের কাছাকাছি হলেও সম্মান বাঁচিয়ে তা পরিত্যাগ করে। আল্লাহ বলেন, وَإِذَا مَرُّوْا بِاللَّغْوِ مَرُّوْا كِرَامًا ‘যখন তারা অসার ক্রিয়াকলাপের পাশ দিয়ে অতিক্রম করে, তখন তারা সম্মান বাঁচিয়ে তা অতিক্রম করে’ (আল-ফুরক্বান, ২৫/৭১)। মুমিনরা ভালো কথা বলবে অথবা চুপ থাকবে, এটাই রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর শিক্ষা। আবূ হুরায়রা রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, مَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ فَلْيَقُلْ خَيْراً أَوْ لِيَصْمُتْ ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন ভালো কথা বলে; নচেৎ চুপ থাকে’।[5]

ইমাম শাফেঈ রাহিমাহুল্লাহ বলেন,

عُمْدَةُ الدِّينِ عِنْدَنَا كَلِمَاتٌ + أَرْبَعٌ قَالَهُنَّ خَيْرُ الْبَرِيَّةْ

اتَّقِ السَّيِّئَاتِ، وَازْهَدْ، وَدَعْ مَا + لَيْسَ يَعْنِيكَ، وَاعْمَلَنَّ بِنِيَّةْ

অর্থাৎ আমাদের নিকট দ্বীনের উত্তম ভিত্তি হলো চারটি কথা, যা বলেছেন সৃষ্টির সেরা ব্যক্তি রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। (ক) মন্দ থেকে বেঁচে থাকো, (খ) দুনিয়াত্যাগী হও, (গ) অনর্থক বিষয় পরিহার করো এবং (ঘ) (ভালো) নিয়্যতের সাথে কাজ করো।[6]

(৪) মুমিনরা নিয়মিত যাকাত প্রদানে সক্রিয়: মুমিনের গুণাবলির অন্যতম হলো যাকাত প্রদানে তারা কখনো অবহেলা করে না। বরং যথাসময়ে তারা যাকাত প্রদান করে। আল্লাহ তাআলা বলেন, وَالَّذِيْنَ هُمْ لِلزَّكَاةِ فَاعِلُوْنَ ‘আর যারা যাকাত প্রদানে তৎপর’ (আল-মুমিনূন, ২৩/৪)

এটি যাকাত দেওয়ার অর্থই প্রকাশ করে। এখানে যাকাত দ্বারা আর্থিক যাকাতও হতে পারে, আবার অন্তরের পবিত্রতাও উদ্দেশ্য হতে পারে। লোক দেখানো যাকাত কবুল হয় না। মহান আল্লাহ বলেন, قَدْ أَفْلَحَ مَنْ زَكَّاهَا- وَقَدْ خَابَ مَنْ دَسَّاهَا ‘সফলকাম সেই মুমিন, যে তার হৃদয়কে পরিশুদ্ধ করেছে আর ব্যর্থ হয়েছে সেই ব্যক্তি, যে তার হৃদয়কে কলুষিত করেছে’ (আশ-শামস, ৯১/৯-১০)। অতএব, পরিপূর্ণ মুমিন সেই ব্যক্তি, যে তার মাল ও হৃদয় দুটিকেই পরিশুদ্ধ করেছে।

(৫) মুমিনরা তাদের লজ্জাস্থানকে হেফাযত করে: মুমিনের আরেকটি গুণ হলো লজ্জাস্থান বা যৌনাঙ্গকে হেফাযত করা। মহান আল্লাহ বলেন,وَالَّذِيْنَ هُمْ لِفُرُوْجِهِمْ حَافِظُوْنَ- إِلاَّ عَلَى أَزْوَاجِهِمْ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ فَإِنَّهُمْ غَيْرُ مَلُوْمِيْنَ- فَمَنِ ابْتَغَى وَرَاءَ ذَلِكَ فَأُولَئِكَ هُمُ الْعَادُوْنَ ‘যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে হেফাযত করে, নিজেদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসী ব্যতীত। কারণ এ ক্ষেত্রে তারা নিন্দিত হবে না। অতএব, যারা এছাড়া অন্য কিছু কামনা করে, তারাই সীমালঙ্ঘনকারী’ (আল-মুমিনূন, ২৩/৫-৭)। অর্থাৎ তাদের বিবাহিত স্ত্রী অথবা যুদ্ধলব্ধ দাসীর সাথে শরীআতের বিধি মোতাবেক কামবাসনা পূরণ করা ছাড়া কামপ্রবৃত্তি নিবারণ করার আর কোনো পথ হালাল নয়। যৌন বাসনা পূর্ণ করার রাস্তা মাত্র দুটি— স্ত্রী-সঙ্গম অথবা দাসীর সাথে মিলন। স্ত্রী অথবা দাসীর সাথে হায়েয-নিফাস অবস্থায় কিংবা পায়ুপথে সহবাস করা অথবা কোনো পুরুষ অথবা বালক অথবা জীবজন্তুর সাথে কামপ্রবৃত্তি নিষিদ্ধ ও হারাম। অধিক সংখ্যক আলেমের মতে, হস্তমৈথুনও এর অন্তর্ভুক্ত। অতএব, ঐসব কাজ থেকে বিরত থাকা উচিত, যা মানুষকে নির্লজ্জতার দিকে আহ্বান করে। আল্লাহ বলেন, وَلاَ تَقْرَبُوا الْفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَمَا بَطَنَ ‘তোমরা প্রকাশ্য ও গোপন অশ্লীলতার নিকটবর্তী হবে না’ (আল-আনআম, ৬/১৫১)। তিনি আরও বলেন, وَلاَ تَقْرَبُوا الزِّنَا إِنَّهُ كَانَ فَاحِشَةً وَسَاءَ سَبِيلًا ‘তোমরা যেনার নিকটবর্তী হবে না; নিশ্চয়ই এটি অশ্লীল ও নিকৃষ্ট পথ’ (আল-ইসরা, ১৭/৩২)

(৬) মুমিনরা আমানত ও অঙ্গীকার রক্ষা করে: মুমিনের একটি বৈশিষ্ট্য হলো তারা সর্বদা তাদের আমানত ও অঙ্গীকার রক্ষা করে। কখনো আমানতের খেয়ানত করে না আর অঙ্গীকার ভঙ্গ করে না। আমানত হলো সাধারণত যার উপর মানুষ কাউকে নিরাপদ মনে করে। যেমন- গোপন কথা ও মালের আমানত রক্ষা করা। অঙ্গীকার বলতে বুঝায় আল্লাহর পক্ষ থেকে বা বান্দার পক্ষ থেকে যে সমস্ত অঙ্গীকার বা চুক্তি হয়। মহান আল্লাহ বলেন, وَالَّذِيْنَ هُمْ لِأَمَانَاتِهِمْ وَعَهْدِهِمْ رَاعُوْنَ ‘আর যারা নিজেদের আমানত ও ওয়াদার ব্যাপারে যত্নবান’ (আল-মুমিনূন, ২৩/৮)। আমানতের খেয়ানত করা এবং অঙ্গীকার ভঙ্গ করা মুমিনের গুণ নয়, বরং এ দুটি মুনাফিকের গুণ।[7] অথচ মুসলিম দাবিদার হওয়া সত্ত্বেও কুরআন ও সুন্নাহর বিরোধিতা করে এসব কাজ আমরা করছি। আল্লাহ বলেন,يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لاَ تَخُونُوا اللهَ وَالرَّسُولَ وَتَخُونُوا أَمَانَاتِكُمْ وَأَنْتُمْ تَعْلَمُونَ ‘হে মুমিনগণ! তোমরা জেনেশুনে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে এবং তোমাদের মধ্যকার পারস্পরিক আমানতসমূহের খেয়ানত করো না’ (আল-আনফাল, ৮/২৭)। তিনি অন্যত্র বলেন,وَأَوْفُواْ بِالْعَهْدِ إِنَّ الْعَهْدَ كَانَ مَسْؤُوْلًا ‘তোমরা অঙ্গীকার পূর্ণ করো। নিশ্চয়ই অঙ্গীকার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে’ (আল-ইসরা, ১৭/৩৪)। তাই আমানত ও অঙ্গীকার রক্ষা করা সকলের অবশ্য কর্তব্য।

(ইনশা-আল্লাহ আগামী সংখ্যায় সমাপ্য)

আবূ মাহদী মামুন বিন আব্দুল্লাহ

 অধ্যয়নরত, আক্বীদা ও দাওয়াহ বিভাগ, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সঊদী আরব।


[1]. আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুল হামীদ আল-আছারী, আল-ওয়াজীয ফী আক্বীদাতিস সালাফিছ ছলেহ, পৃ. ১০৩।

[2]. মাজমূ‘ ফাতাওয়া ইবনে তায়মিয়্যাহ, পৃ. ৪১৫।

[3]. ছহীহ মুসলিম, হা/৮।

[4]. ইবনু মাজাহ, হা/৩৯৭৬, হাদীছ ছহীহ; মিশকাত, হা/৪৮৩৯।

[5]. ছহীহ বুখারী, হা/৬০১৮; ছহীহ মুসলিম, হা/১৮২।

[6]. মিরক্বাত, ‘ভূমিকা’ অংশ, পৃ. ২৪।

[7]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৩; ছহীহ মুসলিম, হা/৫৯।

Magazine