কুরআন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরার এক অনন্য বার্তা

দাজ্জাল সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা (পর্ব-২)

হাদীছ-৩ : ‘দাজ্জালের বাহনের দুই কানের দূরত্ব হবে সত্তর হাত’।[1]

পর্যালোচনা : এখানে উদ্ধৃতি হিসাবে বায়হাক্বী এবং মিশকাতের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এই হাদীছটির সনদ ও মতন নিম্নরূপ—

 مُحَمَّدُ بْنُ عُقْبَةَ بْنِ أَبِي عَتَّابٍ الْمَدِينِيُّ عَنْ أَبِيهِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ يَخْرُجُ الدَّجَّالُ عَلَى حِمَارٍ أَقْمَرَ مَا بَيْنَ أُذُنَيْهِ سَبْعُونَ بَاعًا-

আবূ হুরায়রা রযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, দাজ্জাল সাদা (সবুজ মিশ্রিত) রঙের গাধায় চড়ে বের হবে। তার দুই কানের মাঝে ৭০ হাত দূরত্ব থাকবে।[2]

তাহক্বীক্ব : (১) শায়েখ নাছিরুদ্দীন আলবানী রহিমাহুল্লাহ হাদীছটিকে অত্যন্ত দুর্বল বলেছেন।[3] (২) শায়েখ যুবায়ের আলী যাঈ রহিমাহুল্লাহ বলেছেন, ‘বায়হাক্বী একে ‘আল-বা‘ছু ওয়ান নুশূর’ গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন (যা আমি পাইনি)। ইমাম বুখারী একে আত-তারীখুল কাবীর গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন।[4] আর এর সনদটি যঈফ’।[5] 

হাদীছ-৪ : يَخْرُجُ الدَّجَّالُ عَلَى حِمَارٍ، رِجْسٌ عَلَى رِجْسٍ নবী (সা) বলেছেন, দাজ্জাল একটি অপবিত্র গাধার উপর চড়ে বের হবে। নাপাকির উপর নাপাকি তথা ভিষণ নাপাক হবে।[6]

তাহক্বীক্ব : এটি ‘হাসান’ হাদীছ। শায়েখ যুবায়ের আলী যাঈ ‘হাসান’ বলেছেন।[7] এখন কথা হলো, পন্নী সাহেব দাবি করেছেন যে, দাজ্জাল হলো একটি বর্ণনা। এর দ্বারা ইয়াহূদী-খ্রিষ্টানদের সভ্যতাকে বুঝানো হয়েছে। তাহলে এ ‘হাসান’ তথা গ্রহণযোগ্য হাদীছটি এনে তিনি কী বুঝতে চাইলেন? ইয়াহূদী-নাছারা সভ্যতা কি গাধার পিঠে আরোহণ করে বের হবে?

হাদীছ-৫ : ‘দাজ্জালের গতি হবে অতি দ্রুত। সে বায়ুতাড়িত মেঘের মত আকাশ দিয়ে উড়ে চোলবে’।[8]

পর্যালোচনা : তিনি নাওয়াস ইবনু সাম‘আন রযিয়াল্লাহু আনহু-এর বর্ণনায় ছহীহ মুসলিম ও তিরমিযীর বরাত দিয়েছেন। ছহীহ মুসলিমে এমন কোনো হাদীছ নেই। ছহীহ মুসলিমে আছে, كَالْغَيْثِ اسْتَدْبَرَتْهُ الرِّيحُ ‘বাতাসের প্রবাহ মেঘমালাকে যেভাবে হাঁকিয়ে নিয়ে যায়, তার গতি হবে তেমন’।[9] এটুকু বলেই বায়াজীদ সাহেব থেমে গিয়েছেন। অথচ এ হাদীছেই পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে,إِنَّهُ شَابٌّ قَطَطٌ عَيْنُهُ طَافِئَةٌ كَأَنِّي أُشَبِّهُهُ بِعَبْدِ الْعُزَّى بْنِ قَطَنٍ ‘সে হবে মধ্যবয়স্ক যুবক। তার চোখ হবে ফোলা আঙুরের ন্যায়। যেন আমি তাকে আব্দুল উযযা ইবনু কাতানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ পাচ্ছি’।[10] এখানে দাজ্জালকে স্পষ্টভাবে মানুষ বলা হলো। তাকে মানুষের সাথে সাদৃশ্যও দেওয়া হলো। এরপরও দাজ্জালকে মানুষ হিসেবে অস্বীকার করার কোনো কারণ থাকতে পারে কি?

হাদীছ-৬ : ‘আল্লাহর রাসূল বলেছেন- দাজ্জালের আদেশে আকাশ থেকে বৃষ্টি বর্ষণ হবে’।[11]

তাহক্বীক্ব : এখানেও তিনি উপরোল্লিখিত নাওয়াস ইবনু সাম‘আন রযিয়াল্লাহু আনহু-এর হাদীছটির উদ্ধৃতি দিয়েছেন। এতে আছে,إِنَّهُ شَابٌّ قَطَطٌ عَيْنُهُ طَافِئَةٌ ‘সে হবে মধ্যবয়স্ক যুবক। তার চোখ হবে ফোলা আঙুরের ন্যায়’।[12] এখানে স্পষ্টভবে বলা হয়েছে যে, দাজ্জাল একজন যুবক হবে। অথচ এই কথাটিকে গোপন রেখে স্রেফ পানি বর্ষণের বিষয়টি তুলে ধরে তিনি ধোঁকা দিয়েছেন।

হাদীছ-৭ : ‘দাজ্জালের গরু-গাভী, মহিষ, বকরি, ভেড়া, মেষ ইত্যাদি বড় বড় আকারের হবে এবং সেগুলোর স্তনের বোটা বড় বড় হবে...’।[13]

পর্যালোচনা : এটিও উপরিউক্ত হাদীছটির একটি অংশমাত্র। যেহেতু এ হাদীছে দাজ্জালের মধ্যবয়সী যুবক হওয়ার বিষয়টি আছে, সেহেতু এখানেও লেখক ইউরোপ-আমেরিকা ইত্যাদির কথা বলে নিজে গোমরাহ হয়েছেন ও অন্যদেরকে গোমরাহ বানানোর কুপ্রচেষ্টা চালিয়ে গেছেন।

হাদীছ-৮ : ‘দাজ্জাল মাটির নীচের সম্পদকে আদেশ কোরবে ওপরে উঠে আসার জন্য এবং সম্পদগুলি ওপরে উঠে আসবে এবং দাজ্জালের অনুসরণ কোরবে’।[14]

পর্যালোচনা : এখানেও উপরোল্লিখিত হাদীছটির একটি অংশ বেছে নিয়ে তিনি উদ্ধৃতি প্রদান করেছেন। হাদীছেও দাজ্জালের যুবক হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। সুতরাং ঘুরে ফিরে কুমিরের একই ছানাকে সাত বার দেখানোর ন্যায় একই হাদীছকে বিভিন্ন আঙ্গিকে প্রদর্শন করিয়ে তিনি দাজ্জাল দ্বারা ইউরোপ-আমেরিকা সভ্যতাকে বুঝাতে ব্যর্থ অপচেষ্টা চালিয়েছেন।

হাদীছ-৯ : ‘দাজ্জালের কাছে রেযকের বিশাল ভান্ডার থাকবে। সেখান থেকে সে যাকে ইচ্ছা তাকে দেবে। যারা তার বিরোধীতা কোরবে তাদের সে ঐ ভান্ডার থেকে রেযক দেবে না। এইভাবে সে মোসলিমদের অত্যন্ত কষ্ট দিবে। যারা দাজ্জালকে অনুসরণ কোরবে তারা আরামে থাকবে আর যারা তা কোরবে না তারা কষ্টে থাকবে’।[15]

পর্যালোচনা : এখানে তিনি ছহীহ বুখারী ও মুসলিমের বরাত প্রদান করেছেন। ছহীহ বুখারীতে এই ভাষার কোনো হাদীছ নেই। ছহীহ মুসলিমেও সরাসরি এমন উক্তি পাইনি, যাকে নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কথা বলে চালানো যায়। তবে এ মর্মের কাছাকাছি হাদীছ রয়েছে, যেগুলোতে দাজ্জালের ‘পুরুষ মানুষ’ হওয়ার বিষয়টির প্রমাণ মেলে। কিন্তু বায়াজীদ সাহেব তা বেমালুম হজম করেছেন।

হাদীছ-১০ : ‘দাজ্জালের ডান চোখ অন্ধ হবে’।[16]

পর্যালোচনা : তিনি এখানে ছহীহ বুখারী ও মুসলিমের উদ্ধৃতি প্রদান করেছেন।

(১) ছহীহ বুখারীতে আছে— নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘এরপর আমি তাকাতে থাকলাম, হঠাৎ দেখতে পেলাম, একজন ব্যক্তি-স্থূলকায় লাল বর্ণের, কোঁকড়ানো চুল, এক চোখ অন্ধ, চোখটি যেন ফোলা আঙুরের ন্যায়’।[17] এ হাদীছে রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘رَجُلٌ’ তথা ‘পুরুষ মানুষ’ শব্দটি উল্লেখ করেছেন। অতঃপর স্থূলকায়, লাল বর্ণ ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করেছেন। যা প্রমাণ করে যে, দাজ্জাল নিঃসেন্দহে একজন মানুষ। এগুলোকে পরিহার করে নিজের মনগড়া দাবির পক্ষে একরাশ মিথ্যাচারকে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে লেখক হাদীছগুলোর বিভিন্ন অংশ খণ্ডিত আকারে উপস্থাপন করে বানোয়াট ব্যাখ্যার অবতারণা করেছেন।

(২) (ক) ছহীহ মুসলিমে আছে, ‘আমি একজন পুরুষকে দেখলাম, লালবর্ণ...’।[18] (খ) ইমাম মুসলিমে এসেছে, ثُمَّ ذَهَبْتُ أَلْتَفِتُ فَإِذَا رَجُلٌ أَحْمَرُ جَسِيمٌ جَعْدُ الرَّأْسِ أَعْوَرُ الْعَيْنِ ‘অতঃপর আমি তাকাতে লাগলাম। হঠাৎ একজন লাল বর্ণের, মোটা, ঘন কেশের পুরুষ মানুষকে দেখলাম। যার একটি চোখ অন্ধ’।[19] (গ) ইমাম মুসলিম রহিমাহুল্লাহ হাদীছ বর্ণনা করেছেন, রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,الدَّجَّالُ أَعْوَرُ الْعَيْنِ الْيُسْرَى جُفَالُ الشَّعَرِ مَعَهُ جَنَّةٌ وَنَارٌ فَنَارُهُ جَنَّةٌ وَجَنَّتُهُ نَارٌ ‘দাজ্জালের বাম চোখ কানা হবে, ঘন চুলের অধিকারী। তার সাথে জান্নাত ও জাহান্নাম থাকবে। তার জাহান্নামই হলো (প্রকৃত) জান্নাত। আর তার জান্নাত হলো (প্রকৃত) জাহান্নাম’।[20]

ছহীহ বুখারী ও মুসলিমের উপরোল্লিখিত চারটি হাদীছে দাজ্জালকে মানুষ বলে অভিহিত করা হয়েছে। এরপরও একে অস্বীকার করে ‘ইয়াহূদী-খ্রিষ্টান সভ্যতা’-কে দাজ্জাল বলা হাদীছ বিকৃতির নামান্তর।

হাদীছ-১১ : ‘দাজ্জালের সঙ্গে জান্নাত ও জাহান্নামের মতো দুইটি বিষয় থাকবে। সে যেটাকে জান্নাত বোলবে সেটা আসলে হবে জাহান্নাম, আর সে যেটাকে জাহান্নাম বোলবে সেটা আসলে হবে জান্নাত। তোমরা যদি তার (দাজ্জালের) সময় পাও তবে দাজ্জাল যেটাকে জাহান্নাম বোলবে তাতে পতিত হয়ো, সেটা তোমাদের জন্য জান্নাত হবে’।[21]

পর্যালোচনা : এখানেও তিনি ছহীহ বুখারী এবং মুসলিমের উদ্ধৃতি প্রদান করেছেন। ছহীহ বুখারীতে এমন কোনো হাদীছ পাইনি। ছহীহ মুসলিমের হাদীছটি হলো—

عَنْ حُذَيْفَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الدَّجَّالُ أَعْوَرُ الْعَيْنِ الْيُسْرَى جُفَالُ الشَّعَرِ مَعَهُ جَنَّةٌ وَنَارٌ فَنَارُهُ جَنَّةٌ وَجَنَّتُهُ نَارٌ.

হুযায়ফা রযিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘দাজ্জালের বাম চোখ কানা, ঘন চুলবিশিষ্ট হবে। তার সাথে জান্নাত ও জাহান্নাম থাকবে। তার জাহান্নাম হলো জান্নাত। আর তার জান্নাত হলো জাহান্নাম’।[22] এ হাদীছ দ্বারা দাজ্জালের ব্যক্তি হওয়া প্রমাণিত হয়। কারণ এখানে চোখ এবং চুলের দ্বারা (পুরুষ) মানুষকেই উদ্দেশ্য করা হয়েছে। অথচ লেখক দেহবিশিষ্ট দাজ্জালকে বারংবার অস্বীকার করে গেছেন।

হাদীছ-১২ : ‘দাজ্জালের দুই চোখের মাঝখানে (অর্থাৎ কপালে) কাফের লেখা থাকবে। শুধু মো’মেন, বিশ্বাসীরাই তা দেখতে এবং পড়তে পারবে; যারা মো’মিন নয়, তারা পড়তে পারবে না’।[23]

পর্যালোচনা : এখানে তিনি আবূ হুরায়রা, আবূ হুযায়ফা (?) এবং আনাস রযিয়াল্লাহু আনহুম-এর বর্ণনায় ছহীহ বুখারী এবং মুসলিমের উদ্ধৃতি প্রদান করেছেন। বলা বাহুল্য, হুযায়ফা হবে; আবূ হুফায়ফা নয়।

(১) আনাস রযিয়াল্লাহু আনহু বর্ণিত হাদীছটি হলো— ‘জেনে রেখো! সে কানা। আর তোমার রব কানা নন। তার দুচোখের মাঝখানে কাফের লেখা থাকবে’।[24]

(২) হুযায়ফা রযিয়াল্লাহু আনহু-এর হাদীছটি ছহীহ মুসলিমে আছে।[25] তার পূর্বেই দাজ্জাল সম্পর্কে বলা হয়েছে,الدَّجَّالُ أَعْوَرُ الْعَيْنِ الْيُسْرَى جُفَالُ الشَّعَرِ مَعَهُ جَنَّةٌ وَنَارٌ فَنَارُهُ جَنَّةٌ وَجَنَّتُهُ نَار ‘দাজ্জালের বাম চোখ কানা, ঘন চুলবিশিষ্ট হবে। তার সাথে জান্নাত এবং জাহান্নাম থাকবে। তার জাহান্নাম হলো জান্নাত। আর তার জান্নাত হলো জাহান্নাম’।[26] দাজ্জাল মানুষ হবে বলেই তার মাথার চুলের কথা এ হাদীছে এসেছে। অন্যত্রও বারবার তার ব্যক্তি হওয়া সম্পর্কে স্পষ্ট হাদীছ এসেছে।

(৩) আবূ হুরায়রা রযিয়াল্লাহু আনহু বর্ণিত হাদীছ ছহীহ মুসলিমে আছে।[27] তার পরের হাদীছটি নাওয়াস ইবনু সাম‘আন রযিয়াল্লাহু আনহু বর্ণিত। যেখানে স্পষ্টভাবে দাজ্জাল সম্পর্কে বলা হয়েছে, إِنَّهُ شَابٌّ قَطَطٌ ‘নিশ্চয়ই সে মধ্যবয়স্ক যুবক’।[28] বারবার তাকে ‘মানুষ’ বলার পরও এখানে দাজ্জাল দ্বারা ‘ইয়াহূদী-খ্রিষ্টান’-কে উদ্দেশ্য করার কারণ বোধগম্য নয়।

(চলবে)

আহমাদুল্লাহ সৈয়দপুরী

সৈয়দপুর, নীলফামারী।


[1]. দাজ্জাল? ইহুদী-খৃষ্টান সভ্যতা!, পৃ. ৩১।

[2]. তাখরীজু আহাদীছিল মারফূআহ, হা/১৭১; মিশকাত, হা/৫৪৯৩; আত-তারীখুল কাবীর, রাবী নং ৬১৩।

[3]. যঈফা, হা/১৯৬৮।

[4]. আত-তারীখুল কাবীর, ১/১৯৯।

[5]. তাহক্বীক্ব মিশকাত, হা/৫৪৯৩, ৩/২৭৮।

[6]. মুছান্নাফ ইবনু আবী শায়বাহ, হা/৩৭৫৩৬, সনদ হাসান।

[7]. তাহক্বীক্ব মিশকাত, ৩/২৭৮।

[8]. দাজ্জাল? ইহুদী-খৃষ্টান সভ্যতা!, ‘দাজ্জালের পরিচিতি’ পৃ. ৩২।

[9]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৯৩৭; তিরমিযী, হা/২২৪০।

[10]. প্রাগুক্ত।

[11]. দাজ্জাল? ইহুদী-খৃষ্টান সভ্যতা!, পৃ. ৩৩।

[12]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৯৩৭।

[13]. দাজ্জাল? ইহুদী-খৃষ্টান সভ্যতা!, পৃ. ৩৩।

[14]. প্রাগুক্ত।

[15]. দাজ্জাল? ইহুদী-খৃষ্টান সভ্যতা!, পৃ. ৩৪।

[16]. দাজ্জাল? ইহুদী-খৃষ্টান সভ্যতা!, পৃ. ৩৫।

[17]. ছহীহ বুখারী, হা/৭১২৮।

[18]. ছহীহ মুসলিম, হা/১৬৯।

[19]. ছহীহ মুসলিম, হা/১৭১।

[20]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৯৩৪।

[21]. দাজ্জাল? ইহুদী-খৃষ্টান সভ্যতা!, পৃ. ৩৭।

[22]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৯৩৪।

[23]. দাজ্জাল? ইহুদী-খৃষ্টান সভ্যতা!, পৃ. ৪৫।

[24]. ছহীহ বুখারী, হা/৭১৩১।

[25]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৮৩৪।

[26]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৯৩৪।

[27]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৯৩৬।

[28]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৯৩৭।

Magazine