সনদ বলতে হাদীছ বর্ণনার সূত্রকে বুঝায়। রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে ছাহাবী, তাবেঈ ও তৎপরবর্তীদের হাদীছ বর্ণনার ধারাবাহিক সূত্রকে সহজেই বুঝাতে সনদ শব্দটি উছূলে হাদীছের পরিভাষায় ব্যবহার করা হয়। ইসলামী শরীআতের মৌলিক উৎসদ্বয়ের দ্বিতীয় উৎস আল-হাদীছ। শরীআত জানা, মানা এবং বাস্তবায়ন তখনই সম্ভব, যখন শরীআতের উৎস সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান থাকবে; নচেৎ বিভ্রান্তির শিকার হয়ে ভ্রষ্ট পথে পা বাড়াবে। ইসলামী শরীআতে হাদীছ সংরক্ষণ, হেফাযত, এর মান-মর্যাদাকে চির অক্ষুণ্ন রাখার ক্ষেত্রে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে যুগে যুগে অনেক ব্যক্তির আগমন হয়েছে, যারা তাদের জীবনকে ইলমে নববী তথা হাদীছের খেদমতে উৎসর্গ করেছেন। খেয়ে না খেয়ে দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করে, বিভিন্ন দেশ সফর করে অসংখ্য জাল, যঈফ, অগ্ৰহণযোগ্য, ত্রুটিপূর্ণ হাদীছ থেকে বিশুদ্ধ হাদীছকে পৃথকীকরণ এবং সেই সাথে হাদীছসম্ভারকে ক্বিয়ামত অবধি হেফাযতের লক্ষ্যে বেশ কিছু নীতিমালা প্রণয়ন করেছেন। যার ফলশ্রুতিতে তাদের রেখে যাওয়া নীতিমালা ও কর্মের উপর নির্ভর করে আমরা ছহীহ-যঈফ সম্পর্কে অনায়াসে জানতে পারি, পড়তে পারি এবং সেই সকল ত্রুটিপূর্ণ হাদীছ থেকে সতর্ক থাকতে পারি। হাদীছশাস্ত্র সংরক্ষণের সবচেয়ে বড় বুনিয়াদী শক্তিই হলো সনদ। কেননা হাদীছের সূত্রই যদি ঠিক না থাকে, তাহলে ঐ হাদীছে সমস্যা থাকবেই। আর এটাই স্বাভাবিক। এজন্য মুহাদ্দিছগণ সনদের ব্যাপারে খুবই সতর্ক ছিলেন। তারা কোনোকিছুই গ্ৰহণ করতেন না, যতক্ষণ না সনদ সম্পর্কে তাদের ধারণা সুস্পষ্ট হতো। কেননা সনদই হলো দ্বীন। সনদবিহীন দ্বীন কলুষিত। সনদ আছে বলেই দ্বীনের বিশুদ্ধ রূপ অক্ষুণ্ন আছে। শরীআতকে যাবতীয় কলুষমুক্ত রাখার জন্য মহান আল্লাহ প্রত্যেক যুগেই এমন কিছু ব্যক্তিকে দাঁড় করিয়েছেন, যাদের সামনে অসৎ উদ্দেশ্য ধারণকারীরা ধরাশায়ী হয়েছে এবং ইসলামী শরীআতের উৎস হাদীছশাস্ত্র কলুষমুক্ত হয়েছে আল-হামদুলিল্লাহ! একমাত্র সনদের মাধ্যমেই মহান আল্লাহ উম্মতে মুহাম্মাদীর সম্মান, মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বকে অন্যান্য জাতির উপর সমুন্নত করেছেন এবং উম্মতে মুহাম্মাদীকে বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করেছেন। এটা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে উম্মতে মুহাম্মাদীর উপর বিশেষ দয়া। গোমরাহী, বিদআত ও প্রবৃত্তির অনুসারীদের পার্থক্য নিরূপণের ক্ষেত্রে সনদই একমাত্র মাপকাঠি ও মানদণ্ড। যেমনভাবে আল্লাহ তাআলা সনদের মাধ্যমে পৃথিবীর সকল জাতির উপর উম্মতে মুহাম্মাদীকে শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন, ঠিক তেমনিভাবে সনদের গুরুত্বারোপ ও তার সূক্ষ্মতার প্রতি মনোনিবেশ করার কারণে মহান আল্লাহ আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতকে বিদআতী, প্রবৃত্তির অনুসারী ও গোমরাহ ব্যক্তিদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন।[1]
ইলমুল ইসনাদ তথা সনদের জ্ঞানকে আবার উছূলে হাদীছের পরিভাষায় ইলমুর রিজালও বলা হয়। ইসলামী শরীআতে এই বিদ্যার জ্ঞান অর্জন করা মানেই প্রকারান্তরে হাদীছের অর্ধেক জ্ঞান অর্জন করা। কেননা ইলমুর রিজাল হলো ইলমে হাদীছের জ্ঞানের অর্ধেক। তাই যুগে যুগে মুহাদ্দিছগণ এই জ্ঞানের শাখায় খুবই গুরুত্বারোপ করেছেন এবং সেই সাথে তারা এই শাখায় জ্ঞান অর্জনের জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা, যাচাই-বাছাই, পর্যালোচনা ও গভীর মনোযোগ নিয়োজিত করেছেন। কেননা তারা যদি এই জ্ঞানের শাখায় এত বেশি সতর্কতা অবলম্বন না করতেন এবং নীতিমালা প্রণয়ন না করতেন, তাহলে যে কেউ নিজের ইচ্ছামতো যা ইচ্ছা তাই বলে বেড়াত এবং শরীআতকে বিকৃত করত। তাদের এমন অধিক সতর্কতা, খোঁজখবর, যাচাই-বাছাই করার দরুন মনে হতো যেন কোনো বিয়ের জন্য খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। প্রখ্যাত আলেম হাসান ইবনে ছালেহ রাহিমাহুল্লাহ বলেন,كُنَّا إِذَا أَرَدْنَا أَنْ نَكْتُبَ عَنْ رَجُلٍ سَأَلْنَا حَتَّى يُقَالَ لَنَا: أَتُرِيْدُوْنَ أَنْ تُزَوِّجُوْهُ ‘আমরা যখন কোনো ব্যক্তি হতে হাদীছ লেখার ইচ্ছা পোষণ করতাম, তখন আমরা তার সম্পর্কে লোকদেরকে এত বেশি জিজ্ঞাসাবাদ করতাম যে, আমাদের বলা হতো, আপনারা কি তার সাথে কাউকে বিয়ে দিতে চাচ্ছেন?’[2]
তারা শরীআতকে যাবতীয় কলুষতা, মিথ্যার কদর্যতা থেকে মুক্ত রাখার জন্য নির্দ্বিধায় স্পষ্ট ভাষায় কথা বলেছেন। কোন কথা কার পক্ষে গেল আর কার বিপক্ষে গেল, সেগুলো বিবেচনা না করে শরীআতের যথার্থ আমানতকে সবচেয়ে বড় আমানত হিসেবে পালন করতে সর্বদা সচেষ্ট ছিলেন। যেমন যায়েদ ইবনে উনাইসা রাহিমাহুল্লাহ তার ভাই ইয়াহইয়া সম্পর্কে বলেন, ‘সে মিথ্যা বলে (অতএব, তার থেকে হাদীছ নেওয়া যাবে না)’।[3] প্রখ্যাত মুহাদ্দিছ জারীর ইবনে আব্দুল হামীদকে তার ভাই আনাস সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘সে হিশাম ইবনে উরওয়া থেকে শুনেছে; কিন্তু সে মানুষের সাথে কথা বললে মিথ্যা বলে। অতএব, আপনারা তার থেকে হাদীছ লিখবেন না’।[4] আবূ দাঊদ রাহিমাহুল্লাহ তার ছেলে আব্দুল্লাহ সম্পর্কে বলেন, ‘আমার ছেলে আব্দুল্লাহ মিথ্যা বলে (অতএব, হাদীছের ক্ষেত্রে তার থেকে সতর্ক থাকবে)’।[5]
ইলমুল ইসনাদ তথা সনদের জ্ঞান দ্বীনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলেই তো হাফেয মুহাম্মাদ ইবনে সীরীন রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, إِنَّ هَذَا الْعِلْمَ دِينٌ، فَانْظُرُوا عَمَّنْ تَأْخُذُونَ دِينَكُمْ ‘নিশ্চয়ই এই ইলম হলো দ্বীন। অতএব, তোমরা লক্ষ্য করো তোমরা কাদের থেকে তোমাদের দ্বীন গ্ৰহণ করছ’।[6] তাবেঈগণ ফেতনা আবির্ভাবের পূর্বে তেমন বেশি খোঁজ-খবর, যাচাই-বাছাই ছাড়াই হাদীছ বর্ণনা ও বর্ণনাকৃত হাদীছ গ্ৰহণ করতেন। কিন্তু যখন ফেতনা আবির্ভাবের যুগে হাদীছের উপর বিভিন্ন ধরনের বাতিল অনুপ্রবেশ ঘটানোর দুরভিসন্ধি শুরু হলো বিভিন্ন মহল থেকে এবং সেই সাথে তারা সমাজে হাদীছের উপর বিভিন্ন অভিযোগ, মিথ্যাচার, জাল-যঈফ হাদীছ রটনা শুরু করল, তখন তাবেঈগণ এই বিষয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ শুরু করেন। ইবনু সীরীন রাহিমাহুল্লাহ-এর বক্তব্যে পাওয়া যায়, তিনি বলেন,
لَمْ يَكُونُوا يَسْأَلُونَ عَنِ الْإِسْنَادِ، فَلَمَّا وَقَعَتِ الْفِتْنَةُ، قَالُوا: سَمُّوا لَنَا رِجَالَكُمْ، فَيُنْظَرُ إِلَى أَهْلِ السُّنَّةِ فَيُؤْخَذُ حَدِيثُهُمْ، وَيُنْظَرُ إِلَى أَهْلِ الْبِدَعِ فَلَا يُؤْخَذُ حَدِيثُهُمْ.
‘(মানুষেরা) হাদীছের সনদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করত না, কিন্তু যখন ফেতনার আবির্ভাব হলো, তখন (তারা) হাদীছ বর্ণনাকারীদের বলতে লাগলেন, তোমরা আমাদের কাছে বর্ণনাকারীগণের নাম বলো। অতঃপর তারা লক্ষ্য করতেন, যদি বর্ণনাকারীগণ আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের তথা সুন্নাহপন্থী হতেন, তাহলে তাদের হাদীছ গ্ৰহণ করা হতো আর যদি বিদআতী হতো, তাহলে তাদের হাদীছ গ্ৰহণ করা হতো না’।[7]
তিনি এক্ষেত্রে বিশেষ করে যুবকদের উদ্দেশ্যে খুবই জোরালোভাবে উপদেশ হিসেবে বলেন,اتَّقُوا اللَّهَ يَا مَعْشَرَ الشَّبَابِ وَانْظُرُوا عَمَّنْ تَأْخُذُونَ هَذِهِ الْأَحَادِيثَ فَإِنَّهَا دِينُكُمْ ‘হে যুব সম্প্রদায়! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো ও তোমরা লক্ষ্য করো এই সকল হাদীছসমূহ কাদের কাছ থেকে গ্রহণ করছ। কেননা এগুলো তোমাদের দ্বীন’।[8]
ইলমুল ইসনাদ হলো শরীআত জানার নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত মাধ্যম বা শরীআত জানার সিঁড়ি। সিঁড়ি ছাড়া যেমন কেউ ছাদে আরোহণ করতে পারে না, ঠিক তেমনিভাবে বিশ্বস্ত, নির্ভরযোগ্য সনদ বা সূত্র ছাড়াও কেউ শরীআতের বিষয়াদিতে পৌঁছতে পারে না। পক্ষান্তরে, সনদকে একজন মুমিনের জন্য অস্ত্রও বলা যেতে পারে। কেননা অস্ত্রবিহীন যোদ্ধা যেমন নিজের আত্মরক্ষা করতে পারে না, ঠিক তেমনিভাবে সনদ ছাড়াও কোনো ব্যক্তি শরীআত গ্ৰহণে নিরাপত্তা লাভ করতে পারে না। অস্ত্র যেমন একজন যোদ্ধার মোকাবেলার সম্বল, অনুরূপভাবে ইলমুল ইসনাদের জ্ঞানও একজন মুমিনের অস্ত্র। সুফিয়ান ছাওরী রাহিমাহুল্লাহ বলেন,الَإسْنَادُ سِلَاحُ الْمُؤْمِنِ فَإِذَا لَمْ يَكُنْ مَعَهُ سِلَاحٌ فَبِأَيِّ شَيْءٍ يُقَاتِلُ ‘ইসনাদ তথা ইলমুর রিজাল হলো মুমিনের অস্ত্র, যদি তার অস্ত্র না থাকে, তাহলে সে কী দ্বারা লড়াই করবে?’[9] আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক রাহিমাহুল্লাহ বলেন,الْإِسْنَادُ مِنَ الدِّينِ، وَلَوْلَا الْإِسْنَادُ لَقَالَ مَنْ شَاءَ مَا شَاءَ ‘সনদ দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত। যদি সনদ না থাকত, তাহলে যার যা ইচ্ছা তাই বলে বেড়াত’।[10] তিনি আরও বলেন, ‘যে ব্যক্তি সনদ ছাড়া দ্বীনের কোনো বিষয় জানতে চায়, সে যেন ঐ ব্যক্তির মতো, যে সিঁড়ি ছাড়া ছাদে আরোহণ করে’।[11] ইমাম শাফেঈ রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘যে ব্যক্তি সনদ ছাড়া হাদীছ অনুসন্ধান করে, সে ব্যক্তির উদাহরণ তার মতো, যে রাতের অন্ধকারে লাকড়ির বোঝা বহন করে অথচ তার লাকড়ির বোঝায় বিষধর সাপ রয়েছে, যা সে জানে না।[12] ইসহাক্ব ইবনে ইবরাহীম আল-হানযালী রাহিমাহুল্লাহ-কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘সনদ ছাড়া হাদীছ বর্ণনা করা রাফেযীদের কাজ। নিশ্চয়ই হাদীছের সনদ উম্মতে মুহাম্মাদীর জন্য মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ কারামত বা সম্মাননা’।[13] প্রখ্যাত আলেম মুহাম্মাদ ইবনে ইদরীস আবূ হাতেম আর-রাযী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘আদম আলাইহিস সালাম-এর সৃষ্টি থেকে এই উম্মতের মতো এমন কোনো উম্মত নেই, যারা তাদের নবী ও তাদের পূর্ববর্তীদের ধারা হেফাযত করেছেন’।[14] ইয়াযীদ ইবনে যুরাই রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘প্রত্যেক দ্বীনের জন্য অশ্বারোহী (যোদ্ধা) ছিলেন আর এই দ্বীনের অশ্বারোহী (যোদ্ধা) হলেন সনদের জ্ঞানের অধিকারী তথা মুহাদ্দিছগণ’।[15]
ইলমুল ইসনাদ এতই গুরুত্বের দাবি রাখে যে, এটা ব্যতিরেকে হাদীছের মান তথা হাদীছ ছহীহ-যঈফ নির্ণয় করা অসম্ভব। যদি হাদীছ ছহীহ-যঈফ পার্থক্য করা সম্ভব না হয়, তাহলে প্রকারান্তরে ঈমান-আমলের শুদ্ধাশুদ্ধিই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাবে। যেহেতু ফেতনা আবির্ভাবের পর থেকেই ইসলামের শত্রুরা শরীআতের দ্বিতীয় উৎস হাদীছশাস্ত্রের উপর মিথ্যারোপ, সন্দেহের চাদরে আবৃত করার হীন প্রচেষ্টা করেছে, ফলশ্রুতিতে মুহাদ্দিছগণ তাদের এই নোংরা অপচেষ্টাকে রুখতে এবং ইসলামী শরীআতের উৎস হাদীছশাস্ত্রকে পরিষ্কার, নির্মল রাখতে ইলমুল ইসনাদ বা ইলমুর রিজালকে মৌলিক নীতিমালার মাধ্যমে শৃঙ্খলাবদ্ধ করেছেন এবং সেই সাথে তারা তাদের অসৎ উদ্দেশ্যকে শক্ত হাতে দমন করেছেন। এজন্য এই শাস্ত্রের ওপর যুগে যুগে মুহাদ্দিছগণ গভীর মনোযোগ সহকারে কাজ করেছেন, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও যাচাই-বাছাই করে এই শাস্ত্র সংরক্ষণের উপর জোরালো পদক্ষেপ নিয়েছেন।
সুতরাং আমরা স্বাভাবিকভাবেই বলতে পারি যে, এই শাস্ত্র ব্যতীত হাদীছশাস্ত্র কিংবা ইসলামী শরীআতের উপর আমল করা অপূর্ণ থেকে যায়। কেননা সনদই দ্বীনের অন্যতম অংশ। তাই বিশুদ্ধ ইসলাম অনুসরণে ইলমুল ইসনাদ ইসলামী শরীআতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে- যদিও মুহাদ্দিছগণ হাদীছের মতন বা টেক্সটও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। আল্লাহ আমাদের এই বিষয়ে যথার্থ ব্যুৎপত্তি অর্জন করার তাওফীক্ব দান করুক- আমীন!
মো. মাযহারুল ইসলাম
দাওরায়ে হাদীছ, মাদরাসা দারুস সুন্নাহ, মিরপুর, ঢাকা; শিক্ষক, হোসেনপুর দারুল হুদা সালাফিয়্যাহ মাদরাসা, খানসামা, দিনাজপুর।
[1]. আল-খুলাছাতু ফী উছূলিল হাদীছ, পৃ. ৩০।
[2]. আল-কিফায়া, পৃ. ৯৩।
[3]. তাহযীবুত তাহযীব, ১১/১৮৪।
[4]. লিসানুল মীযান, ১/৪৬৯।
[5]. লিসানুল মীযান, ৩/২৯৪।
[6]. ছহীহ মুসলিম, ‘মুক্বাদ্দামা’, ১/৪৪।
[7]. প্রাগুক্ত।
[8]. প্রাগুক্ত।
[9]. মুক্বাদ্দামাতু আল-মাজরূহীন, ১/২৭।
[10]. ছহীহ মুসলিম, ‘মুক্বাদ্দামা’।
[11]. তাদরীবুর রাবী, ২/১৬০।
[12]. ফাতহুল মুগীছ, ৩/৪।
[13]. ফাতহুল মুগীছ, ৫/৩৯৩।
[14]. শারহুল মাওয়াহেব, ৫/৩৯৪।
[15]. তাবাকাতুশ শাফেঈয়াহ আল-কুবরা, ১/১৬৭।