উত্তর: অত্র হাদীছ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, দাওয়াতের খাবার; অভাব বা প্রয়োজনের খাবার নয় (শারহুল মাছাবীহ লি ইবনিল মালিক, হা/৩৯০২)। এখানে মূলত পরহেযগার ব্যক্তির সাথে বন্ধুত্ব তৈরির জন্য উৎসাহিত করা হয়েছে। তাই ফকির-মিসকীন যদি খাবার চায়, তারা মুত্তাক্বী না হলেও তাদের খাবার দেওয়া যাবে। সায়েলের ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর ভিক্ষুককে ধমক দিয়ো না’ (আদ-দোহা, ৯৩/১০)। তিনি আরো বলেন, ‘তাদের চাহিদা থাকা সত্ত্বেও আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মিসকীন, ইয়াতীম ও বন্দিকে খাবার খাওয়ায়’ (আল-ইনসান, ৭৬/৮)। এটা জানা কথা যে, তাদের বন্দিগণ কাফের ছিল।
প্রশ্নকারী : মো. হামিদুল ইসলাম রূপম
হাতিবান্ধা, লালমনিরহাট।