উত্তর: অবশ্যই তাদের এমন আমানতে খেয়ানত করা বৈধ নয়। মহান আল্লাহ বলেছেন,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَخُونُوا اللَّهَ وَالرَّسُولَ وَتَخُونُوا أَمَانَاتِكُمْ وَأَنْتُمْ تَعْلَمُونَ
‘হে বিশ্বাসীগণ! জেনে শুনে আল্লাহ ও তার রাসূলের সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ করো না এবং তোমাদের পরস্পরের আমানত (গচ্ছিত দ্রব্য) সম্পর্কেও খেয়ানত করো না’ (আল-আনফাল, ৮/২৭)।
দ্বিতীয়ত, এ কাজ অসদুপায়ে অপরের মাল ভক্ষণের শামিল। মহান আল্লাহ বলেছেন,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَأْكُلُوا أَمْوَالَكُمْ بَيْنَكُمْ بِالْبَاطِلِ إِلَّا أَنْ تَكُونَ تِجَارَةً عَنْ تَرَاضٍ مِنْكُمْ
‘হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা একে অন্যের সম্পত্তি অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না। তবে তোমাদের পরস্পর সম্মতিক্রমে ব্যবসার মাধ্যমে (গ্রহণ করলে তা বৈধ)’ (আন-নিসা, ৪/২৯)। আর চুরির এমন মাল জেনে শুনে ক্রয় করা বৈধ নয়, বিনামূল্যে নেওয়াও বৈধ নয়। যেহেতু তা চুরির মাল।
প্রশ্নকারী : আব্দুর রহমান
নওগাঁ সদর।